স্ট্রিং থিওরি এক রহস্যের নাম। অতিরিক্ত মাত্রা ও কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন নিয়ে এর কাজকারবার। একে থিওরি অব এভরিথিং হিসেবে অভিহিত করা হয়। বিজ্ঞানীরা এখনো তত্ত্বটি সঠিকভাবে বোঝেন না। কিন্তু আমাদের চেনা জগত্টা কীভাবে এমন হওয়া সম্ভব? ১৯৬৮ সাল। শক্তিশালী পারমাণবিক বল নিয়ে একটা ধাঁধার নতুন সমাধান পেলেন ইতালিয়ান পদার্থবিদ গ্যাব্রিয়েল ভেনিজিয়ানো। কিন্তু তার গভীর অর্থটা বুঝতে পারলেন না। পরে আরও কয়েকজন বিজ্ঞানীর চেষ্টায় জন্ম নিল নতুন একটা তত্ত্ব—স্ট্রিং থিওরি। অনেক টানাপোড়েনের পর একে ‘থিওরি অব এভরিথিং’ বলে দাবি করেন তাত্ত্বিকেরা। অতিরিক্ত মাত্রা, কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন এবং কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে এর কাজকারবার। স্ট্রিং থিওরি অনুসারে, মহাবিশ্বের মাত্রা ১০টি। এরকম আরও অদ্ভুতুড়ে কিছু ভবিষ্যদ্বাণী করে তত্ত্বটি। হতাশার কথা হলো, এখন পর্যন্ত এটি পরীক্ষামূলকভাবে প্রমাণিত নয়। সত্যিকার অর্থে তত্ত্বটি অতি রহস্যময়। কিন্তু আমাদের চেনা জগত্টা কীভাবে এমন হওয়া সম্ভব? সবকিছু আরও সহজ-সরল কিছু হতে পারে না কেন? স্ট্রিং থিওরির এসব তাত্ত্বিক বিষয়ই উঠে এসেছে স্টিভেন স্কট গাবসারের লেখা দ্য লিটল বুক অব স্ট্রিং থিওরি-তে।
Tk.
50
45
Tk.
360
270
Tk.
270
167
Tk.
1110
722
Tk.
280
210
Tk. 20