نَحْمَدُه وَنُصَلِّي عَلَى رَسُوْلِهِ الْكَرِيمِ হামদ ও সালাতের পর আরজ এই যে, বর্তমানে মানুষ দ্বীনের মৌলিক পাঁচটি অংশ থেকে ‘আকায়েদ’ এবং ‘ইবাদত’ কেই কেবল দ্বীন মনে করে থাকে। তবে উলামায়েকেরামগণ এর সাথে তৃতীয়টি অর্থাৎ মুআ’মালাতকে যোগ করেন। আর মাশায়েখগণ চতুর্থটি অর্থ্যাৎ ‘মারেফাত’ কেও দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত মনে করেন। অথচ এগুলো ছাড়া আরো একটি বিষয় আছে, যাকে ‘আদাবুল মুআশারাত’ সামাজিক আচার- আচারণ বা সমাজিক শিষ্টাচার বলে। বড় আফসোসের সাথে বলতে হয়, আজ আম খাস নির্বিশেষে সকলেই এ পঞ্চম অংশটিকে দ্বীনের বহির্ভূত এবং দ্বীনের সাথে সম্পর্কহীন মনে করে থাকে। যার কারণে অধিকাংশ সময় দ্বীনের অন্যান্য বিষয়গুলো আলোচনা করার সময় কিংবা বিশেষ সভা-সমাবেশে কমবেশ আলোচনা কিংবা শিক্ষা দেওয়া হলেও এ অংশটির কোন আলোচনা করার প্রয়োজনই মনে করা হয় না। যার কারণে দ্বীনের এই অংশটির জ্ঞান এবং আমল উভয় দিক থেকে উঠে যাচ্ছে। অথচ আমার কাছে সম্প্রতি পারস্পারিক হৃদ্যতা, ঐক্য, সংহতি এবং সম্প্রীতির যে দৈন্যতা বিরাজ করছে, এর সবচেয়ে বড় কারণ হলো, আদাবুল মুআশারাত এর প্রতি অমনোযোগীতা এবং উদাসীনতা।
Tk.
260
192
Tk.
20
14
Tk.
270
162
Tk.
50
37
Tk.
1600
928
Tk.
247
173
Tk.
280
210
Tk.
550
413
Tk.
250
182
Tk.
650
475
Tk.
600
492
Tk.
240
144