সুচিপত্র* আল্লামা ইবনুল কায়্যিম কে?* এটি নামাযের উপর সেরা গ্রন্থ* নামাযের জন্যে রসূলুল্লাহর পবিত্রতা অর্জন পদ্ধতি* রসূলুল্লাহ সা.- এর নামায পড়ার পদ্ধতি* জামাতে নামায* রসূল সা. ফরযের আগে-পরে যেসব নামায পড়তেন* সফরের নামায* জুমার নামায* কিয়ামুল লাইল (তাহাজ্জুদ নামায)* বিতির নামায* রসূলুল্লাহর অনিয়মিত নফল নামায সমূহ* ইস্তিস্কা ও সূর্য গ্রহণের নামায* দুই ঈদের নামায* জানাযার নামায এটি নামাযের উপর সেরা গ্রন্থ রসূলুল্লাহ সা. এর নামায পড়ার পদ্ধতি সম্পর্কে এই গ্রন্থটি তুলনাহীন- অনন্য এক সেরা গ্রন্থ।এ বইটি মূলত আল্লামা হাফিয ইবনুল কায়্যিমের সীরাতে রসূল ও সুন্নতে রসূলের উপর লেখা সবচাইতে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য সোনালি গ্রন্থ ‘যাদুল মা‘আদ এর ইবাদত অধ্যায়ের সালাত সংক্রান্ত অনুচ্ছেদগুলোর সংকলন।রসূলুল্লাহ সা. কিভাবে নামাযের জন্যে প্রস্তুতি নিয়েছেন,কী পদ্ধতিতে নামায পড়েছেন,নামাযে কী পড়েছেন,নামাযের আরকান-আহকাম কিভাবে পালন করেছেন,ফরয নামায ছাড়া আর কিকি নামায,কতো রাকাত পড়েছেন?সেসবেরই এক বিশ্বস্ত ও প্রামাণিত বর্ণনা এ বইতে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। অজ্ঞাতার কারণে পরবর্তীকালের লোকেরা নামাযের এমন অনেক নিয়মই পালন করে না,যা রসূলুল্লাহ সা. স্বয়ং করেছেন। আবার তারা নামাযের সাথে এমন অনেক নিয়মই জুড়ে নিয়েছে,যা রসূলুল্লাহ সা. করেননি। অথচ আল্লাহর রসূল সা. পরিস্কারভাবে বলে গেছেন: অর্থ : তোমরা ঠিক সেভাবে নামায পড়ো,যেভাবে পড়তে দেখেছো আমাকে। (সহীহ বুখারী,মুসনাদে আহমদ) এতো গেলো রসূলুল্লাহ সা. এর নিজের কথা। কিন্তু স্বয়ং আল্লাহ তা‘আলাই তো বলে দিয়েছেন : অর্থ: হে নবী বলো তোমরা যদি আল্লাহকে ভালোবাসে থাকো,তবে আমাকে অনুসরণ করো,তাহলেই আল্লাহও তোমাদের ভালোবাসবেন। (সূরা ৩ আলে ইমরান: ৩১) আল কুরআনের অন্য একটি আয়াতে আল্লাহ তা‘আলা বলেন : অর্থ : আল্লাহর রসূল তোমাদের যা দিয়েছেন,তোমরা তাই মেনে চলো,আর তিনি যা করতে নিষেধ করেছেন,তা থেকে বিরত থাকো। (সূরা হাশর: ৭) এখন আমাদের কাছে একথা পরিস্কার হয়ে গেলো,সকল কাজেই আমাদেরকে আল্লাহর রসূলের অনুসরণ করতে হবে। তাঁকে মেনে চলতে হবে। তিনি যেসব বিধিবিধান ও নিয়মপদ্ধতি চালু করে গেছেন,সেগুলো অবশ্যি পালন করতে হবে।
Tk.
80
58
Tk.
240
132
Tk.
189
123
Tk.
350
280
Tk.
25
15
Tk.
30
23
Tk.
270
203
Tk.
60
33
Tk.
40
30
Tk.
88
57
Tk.
120
66