দুর্ভেদ্য বন! অতিকায় মনে হয় রাতের অন্ধকারে। অন্ধকার চেপে থাকে পাষাণের মতো। ভয়াল অন্ধকার। হিংস্র অন্ধকার। প্রভাতের আলো ফোটে। সেই আলোর তাড়া খেয়ে পালায় অন্ধকার। পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। অরণ্যের তলদেশ পরিষ্কার হয়ে ওঠে। শুধু কুরাইশ নয়, তৎকালীন জাহিলী সমাজের সমগ্র মানুষের মনের বনেও অন্ধকার চেপে ছিল পাষাণের মতো। বহু যুগ থেকে। সেই অন্ধকারে আলো পড়ল হঠাৎ। জ্ঞানের আলো। সত্যের আলো। আলো ফেললেন রাসুলুল্লাহ সা.। হজরত মুহাম্মাদ সা.। আল্লাহর রাসুল। জমাট অন্ধকারে আলো পড়তে নড়ে চড়ে বসল সেই মানুষগুলো। মহানুভবতা, সহিষ্ণুতা, ত্যাগ, দায়িত্ববোধ, ধৈর্য ও স্বচ্ছতা—এ রকম আরও অনেক মানবীয় আলোকের আলোয় উজালা হলো জগৎ। স্থান করে নিল মানুষের হৃদয়ের বন্দরে। যে আলো যুগ-যুগান্তরেও নেভে না। যা অমলিন⸺অস্বচ্ছ হয় না। সমুদ্রের সফেদ তরঙ্গের মতো যা মানুষের হৃদয়-তন্ত্রীতে বেজে ওঠে, ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয়, একান্ত অন্তরঙ্গ মূর্ছনায়।
Tk.
150
90
Tk.
265
185
Tk.
150
90
Tk.
940
583
Tk.
190
114
Tk.
220
132
Tk.
120
90