দ্বীনি প্রতিষ্ঠান এবং ইলম অন্বেষণকারী মজলিস যুগ শ্রেষ্ট ইমাম হযরত মাওলানা আল্লামা আনােয়ার শাহ্ কাশ্মিরী নাম সম্পর্কে ব্যাপক অবগত। ঘটনা এই যে, একজন ছাত্র যখন কোন দ্বীনি প্রতিষ্ঠানে ইলম শিখার উদ্দেশ্যে পা রাখে তখন অতিতের অভিজাত ব্যক্তিদের আলােচনার মাধ্যমে তার কান পরিচিত হতে থাকে। তাদের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিত্ব আল্লামা কাশ্মিরীর আলােচনা আছে। প্রসস্ত ইলম তিক্ষ্ম দৃষ্টির বিশ্লেষণ ভিত্তিক চিন্তা উলমে নববীর উপর একক পান্তিত্য বিশেষ ভাবে সীমাহীন প্রখর স্মৃতি শক্তির মাঝে অনেক বন্ধু হযরত শাহ সাহেবের সাথে সম্পৃক্ত আছে। যাদেরকে আমরা শিক্ষকবৃন্দ ও ওলামায়ে কেরাম পূর্ব-পশ্চিম দিগন্তে ছড়িয়ে দিয়েছে। রাকেমূল হুরুফ বাহার তার নিজের l কিতাবের মধ্যে হযরদের প্রসিদ্ধ ও মর্যাদা জেনেছেন। তাকদিরের ফায়সালা যখন বিভিন্ন স্তর অতিক্রম করে দারুল উলূমের দাওরায় হাদিসের মাঝে অংশ গ্রহনের তাওফিক হয় তখন তিনি তার উস্তাদ হযরত সাইয়্যেদ ফখরুদ্দিন মুরাদাবাদী দরসকে | (পাঠদানকে) হযরতের উলূম ও মাআরেফের একটি ভান্ডার পেয়েছেন। হযরত তার মহান উস্তাদের ব্যাপক বিশ্লেষণ ও বিস্তির্ণ আলােচনাকে এত বেশি বর্ণনা করতেন যে তার পাঠদানের উপর সন্দেহ ছিলনা বরং ইয়াকিন ছিল। অতঃপর এই ইলমের বয়ানকে খুব সুন্দর আকৃতিতে পেশ করা হত ঐ পরিবেশের আলােচনা ও বয়ান এক সুন্দর দৃশ্য পেশ করত। তখনাে আমি দারুল উলুমের প্রাথমিক ইলম অর্জনের মাঝে ব্যস্ত ছিলাম। যে উস্তাযে মুহতারাম হযরত মাওলানা সাইয়্যেদ আনজার শাহ্ সাহেবের (যিনি হযরত শাহ সাহেবের ইলমী যােগ্যতায় এই বড় প্রতিষ্ঠানের অভিজাত পূর্ণ উস্তাদ ছিলেন)। খেদমতের মাধ্যমে আমার জীবনের সজিবতা অর্জন হয়েছে। ছয় বছর থেকে সফর ও মুকিম অবস্থায় বন্ধুর অসামান্য সম্পদের সাথে তার পাঠদানের মাধ্যমে ফায়দা হাসিল করার সৌভাগ্য তাকদিরের ফায়সালা আমাকে করেছে।
Tk.
200
140
Tk.
300
210
Tk.
240
132
Tk.
225
135
Tk.
120
72
Tk.
392
286
Tk.
1400
1050
Tk.
200
156