অস্তিত্বের অন্তঃপুরে বিশেষ কোনো ইউনিক বৈশিষ্ট্য কি লুকিয়ে থাকে ব্যক্তিমাত্রেরই? সকলেই কি কোনো না কোনো গিফট নিয়ে জন্মায়? বলা সহজ নয়, তবে যে বা যারা নিজস্ব এই গিফটকে ব্যক্তি জীবনের কর্মে, সফলতায় অনূদিত করতে পারে, তারাই হয়তো জনমানবের রাডারে ধরা পড়ে বাস্তবে। প্রশ্ন হচ্ছে, এই যে বইটিকে আদতে মার্কেটিং বা সেলসের নন ফিকশন বই বলেই মনে হচ্ছে, তার সাথে ব্যক্তি মানুষের বিশেষত্ব অনুসন্ধানের কী সম্পর্ক? সেলসম্যানশীপ শব্দটি শোনামাত্রই প্রথম কোন অনুভূতি তৈরি হয়? আড্ডায় এই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়ার সাথে সাথেই মেজরিটির অভিমত, কানের কাছে মশার প্যানপ্যানানির মতোই বিরক্তিকর! কয়েকজন এমনটাও বললেন যে, সেলসম্যানদের ধান্দাবাজি করে কোনো কিছু বিক্রি করা ছাড়া আর কোনো উদ্দেশ্য নেই জীবনে। মূল আর্গুমেন্ট এখান থেকেই শুরু! বইটি লেখার সময়ে ’সেলসম্যানশীপ’ টার্মকে ব্রেক ডাউন করে উপলব্ধি দাঁড়ায়- সেলসম্যানশীপ মানে নিজের ব্যাপারে পজিটিভ ইম্প্রেশন তৈরি, আস্থার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সূচনা, যা মূলত মানব সম্পর্কের ইকোসিস্টেমের গুরুত্বপূর্ণ পার্ট। যে কারণে সেলসম্যানশীপের পরিধি কীভাবে বিজনেসকে ছাপিয়ে জীবনের অসীম ভান্ডারে ব্যাপ্ত হয়েছে, তার অনুসন্ধানেই কনভেনশনাল চিন্তাকে পার হয়ে বাঁকা পথে চিন্তা-যুক্তি-বাস্তবতার আনাগোনা! সেলসম্যানশীপ কীভাবে একজন মানুষের জন্মসূত্রে প্রাপ্ত ইউনিক বৈশিষ্ট্য হতে পারে- এই অসামান্য গল্প শোনার নিমন্ত্রণ রইলো!
Tk.
300
225
Tk.
200
150
Tk.
600
450
Tk.
400
300
Tk.
200
164
Tk.
400
308
Tk.
450
369
Tk.
260
221
Tk.
200
140
Tk.
440
255
Tk. 900
Tk.
250
155