২৩ মে, ২০১৮। এক রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে দুপুর বারোটার দিকে স্বপ্নের আমেরিকায় নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে পা রাখলাম। বিমানবন্দরে পা রেখেই উৎসুক চোখে এদিক-ওদিক তাকিয়ে নিচ্ছিলাম। কে জানে, হয়তো আমার মতো আরও অনেকে তখন স্বপ্নীল চোখে কল্পনার সঙ্গে বাস্তবের আমেরিকা মিলিয়ে নিচ্ছিল। আমেরিকায় আসার প্রায় বছর চারেক হতে চলল। নতুন আসা একজন অভিবাসী হিসেবে আমেরিকায় টিকে থাকার জন্য শুরুর দিকের চ্যালেঞ্জ ভালোভাবেই মোকাবিলা করতে পেরেছি। এ সময়ে শিক্ষা-দীক্ষা, কর্মক্ষেত্রে সঞ্চার হয়েছে নানা অভিজ্ঞতার। আমার অভিজ্ঞতার আলোকে আমেরিকার অপার সম্ভাবনার কথা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। স্বপ্নবাজ মানুষেরা স্বপ্নের এ দেশে ভাগ্য উন্নয়নের পথ যাতে খুঁজে পায় এ লেখায় রয়েছে সে প্রয়াস। বাইরে থেকে চাকচিক্য করলেই যেমন সোনা হয় না তেমনি আমেরিকাতেও যে সমস্যা নেই এমন না। আমেরিকার অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলোতে আলোকপাত করেছি। আমেরিকার অভিজ্ঞতা লিখতে গিয়ে বইয়ের নানা অংশে এসেছে বাংলাদেশের কথা। শিক্ষা-দীক্ষা, চিকিৎসা ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
Tk.
350
263
Tk.
200
150
Tk.
180
135
Tk.
180
135
Tk.
200
110
Tk.
350
263
Tk.
440
396
Tk.
81
60