কায়দাটি কেন পড়াবেন? পাঠদান সহজ, সুন্দর, সুবিন্যস্ত ও যথোপযুক্ত করার লক্ষ্যে প্রতিটি পাঠে যুক্ত করা হয়েছে ‘পরামর্শ’। প্রতিটি সবক মুখস্থ, ঠোঁটস্থ ও আত্মস্থ করার লক্ষ্যে প্রতিটি পাঠের শেষে উল্লেখ করা হয়েছে ‘অনুশীলন’। প্রতিটি অধ্যায়ের শেষেও পর্যাপ্ত অনুশীলন দেওয়া হয়েছে। যাতে করে পেছনের সবক ইয়াদ রাখা এবং সামনের সবক বুঝতে পারা সহজ হয়। পরিপূর্ণভাবে সবক আয়ত্ত করার লক্ষ্যে অনুশীলনগুলো সাজানো হয়েছে ছোট-বড় প্রশ্ন, শুন্যস্থান পূরণ, লেখা ও মশকের পরীক্ষা, নিয়মের আলোকে বানান পরীক্ষা এবং আরো বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করে। শব্দ বানান করার ক্ষেত্রে প্রচলিত পদ্ধতি ছাড়াও তাজবীদের আলোকে প্রতিটি শব্দের বানান আয়ত্ত করার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে। যাতে করে তাজবীদগুলো সদা মনে রাখা সহজ হয়ে যায়। প্রতিটি সবক বোর্ডে পড়ানোর উপযোগী করে লেখা হয়েছে। এ বিষয়টিরও লক্ষ রাখা হয়েছে, প্রত্যেক শিক্ষার্থীই যেন বোর্ডে এসে অন্যান্য শিক্ষার্থীদেরকে পড়াতে পারে। তাজবীদগুলো সহজে মুখস্থ করা ও মনে রাখার লক্ষ্যে বাক্যের সুর ও ছন্দ বজায় রাখার চেষ্টা করা হয়েছে। যার ফলে কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণ পরিহার করা হয়নি।
Tk.
48
34
Tk.
390
304
Tk. 14
Tk. 120
Tk.
160
88
Tk.
100
60
Tk.
1320
1254
Tk.
200
150
Tk.
400
240
Tk.
35
28