“আত্মার চিকিৎসা” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ মহান আল্লাহতায়ালা যেনাে অন্তরের বণিক। তিনি তােমাদের অন্তর কামনা করেন। তােমাদের অন্তরকে চান। তিনি যেন নিঃশব্দে ঘােষণা করেন, ‘বান্দা! তুমি তােমার অন্তর আমাকে দিয়ে দাও।’ অন্তর হলাে ছােট একটি গােস্তের টুকরা; অথচ সেটা অত্যন্ত মূল্যবান জিনিস। স্বর্ণের টুকরার মতাে। যদি অন্তরকে সুশােভিত করা যায় তাহলে গােটা দেহটা সুশােভিত হয়ে যায়। মহান আল্লাহতায়ালার কাছে আমাদের অন্তরের অনেক মূল্য রয়েছে। তিনি অন্তরকে বহু দামি করে সৃষ্টি করেছেন। মানুষ যেভাবে শারীরিক ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। তদ্রুপ আত্মিকব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। ডায়রিয়া, ব্লাড প্রেসার, জ্বর এসব যেমন শারীরিকব্যাধি। তেমনি হিংসা, শত্রুতা, অহংকার, ঈর্ষা, কুপ্রবৃত্তি ইত্যাদি আত্মিকব্যাধি। এসব ব্যাধিগুলাে জটিল ও জীবনবিধ্বংসী। সুতরাং শারীরিকব্যাধির যেমন চিকিৎসা করাতে হয়, ঠিক তেমনি আত্মিকব্যাধিরও চিকিৎসা করা জরুরি। মানুষ যখন চিকিৎসা দ্বারা তার আত্মার সংশােধন করে নেয় তখন তার অন্তর আল্লাহর নূরের ঘর হয়ে যায়। তাইতাে কবি বলেন- হজের চেয়ে বহু বড়াে শুদ্ধ করা মন। হাজার কাবার চাইতে বড়াে শুদ্ধজনের মন। কাবার কারিগরতাে ছিলেন আজর-পুত্র খলিল। দিলের কারিগর যে হলেন আমার রব্বেজলিল। অতএব, আত্মার ব্যাধি ও তার চিকিৎসা সম্পর্কে যদি জানতে চান তাহলে আসুন, মূলগ্রন্থ পাঠ করা শুরু করে দিন।
Tk.
216
162
Tk.
220
143
Tk.
260
125
Tk.
400
248
Tk.
170
105
Tk.
260
143
Tk.
265
238
Tk.
320
240
Tk.
55
38
Tk.
140
80
Tk.
40
36