আমাদের অর্থব্যবস্থায় যাঁরা নীতিনির্ধারকের অবস্থানে আছেন, কোভিড-উত্তর সময়ে নীতির চেয়ে অনীতির প্রয়োগে তাঁদের বেশি উত্সাহী দেখা যায়। এতে বাংলাদেশের মতো একটি সম্ভাবনাময় ও উন্নয়নমুখী অর্থনীতিতে লাভ নাকি ক্ষতির পরিমাণ বেশি হচ্ছে? সে প্রশ্নের উত্তর খোঁজা ও সরস বিশ্লেষণ রয়েছে এই বইয়ে। বেকারত্ব ও মূল্যস্ফীতি অর্থনীতির দুই পাপ, যা ঠেকাতে সরকারি নীতিনির্ধারকেরা তাত্ত্বিক নিষ্ঠা কিংবা সদিচ্ছার পরিচয় দিতে পারেননি—বিশেষত কোভিড-উত্তর সময়ের বাংলাদেশে। চলমান নীতি আর অনীতির দ্বন্দ্বে অনীতির জয় হয়েছে। সংকটে পড়েছে অর্থনীতি। বেড়েছে মূল্যস্ফীতি ও বেকারত্ব। রেমিট্যান্স ও রপ্তানি বৃদ্ধি কাঙ্ক্ষিত গতি অর্জন করতে পারেনি। বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ কমে গিয়ে জাতিকে উত্কণ্ঠায় ফেলেছে। প্রবৃদ্ধিও গেছে নেমে। বাংলাদেশের মতো একটি বিপুল সম্ভাবনাময় আর উন্নয়নমুখী অর্থনীতির জন্য যা শুভ ইঙ্গিতবহ নয়। এ ব্যাপারে নীতিনির্ধারকদের অজুহাত বৈশ্বিক বিচারে গ্রহণযোগ্য নয়। বৈশ্বিক বাস্তবতা ও শাস্ত্রীয় অর্থনীতির আলোকে এর প্রতিকার জানতে চাওয়ার আগ্রহ আমাদের জন্য স্বাভাবিক। নীতি-অনীতির এই দ্বন্দ্ব্ব এবং প্রাসঙ্গিক সব প্রশ্ন-উত্তর দিয়ে সাজানো হয়েছে এই বই।
Tk.
250
205
Tk.
450
338
Tk.
60
45
Tk. 40
Tk.
500
410
Tk.
60
42
Tk.
110
77
Tk. 180
Tk.
200
130
Tk.
574
522
Tk.
298
209