+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
তরুণ গবেষক আলেম, আব্দুল্লাহ মাসুম হাফিজাহুল্লাহ। ইসলামী অর্থনীতিকে বাংলা ভাষায় নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপনা করে সর্বমহলে হালাল হারামের চেতনা ছড়িয়ে দিতে যিনি অসাধারণ অবদান রেখে চলেছেন। আই এফ এ কনসালটেন্সি লি. প্রতিষ্ঠা করে এ অঙ্গনে যিনি একটি নবজাগরণ সৃষ্টি করেছেন। ইসলামী অর্থনীতির বিভিন্ন বিষয়ে যার পঞ্চাশোর্ধ মৌলিক রচনা এবং গবেষণাকর্ম রয়েছে। আন্তর্জাতিক শরীয়াহ স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়নকারী প্রতিষ্ঠান Accounting & Auditing Organization for Islamic Financial Institutions (AAOIFI) কর্তৃক সার্টিফাইড শরীয়াহ এডভাইজর এন্ড অডিটর (সি এস এ এ)। একই সাথে উক্ত প্রতিষ্ঠানের গভর্ণেন্স এন্ড ইথিকস বোর্ড-এর অধীনে Shari’ah compliance and fiduciary ratings for instruments প্রজেক্ট টিমের সদস্যপদ এবং এডুকেশন বোর্ড-এর অধীনে সাব কমিটি Exams Review Committee (ERC) এরও সদ্য সদস্য হিসাবে মনোনিত হয়েছেন। মারকাযুদ্দাওয়াহ আল-ইসলামিয়্যাহ ঢাকা থেকে ৫ বছর উচ্চতর পড়াশোনা সম্পন্ন করে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী দীনি প্রতিষ্ঠান জামিয়া শারইয়্যাহ মালিবাগ, ঢাকা- এর সহকারী প্রধান মুফতি হিসাবেও দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর রচিত উক্ত বইটি ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট মহলে বেশ সমাদৃত হয়েছে এবং প্রশংসিত হয়েছে। বইটির গুরুত্ব বিবেচনায় আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান অর্থনীতিবিদ ড. এম কবির হাসান বইটির সহকারী লেখক হিসাবে তাঁর নাম যুক্ত করেছেন। বিজ্ঞমহল বলছেন, ইসলামী অর্থনীতির আলোকে খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান নিয়ে বাংলা ভাষায় প্রথম রচিত বই এটি। দীর্ঘ ৩ তিন বছরের অধিককাল সময় ব্যায় করে তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও গবেষণা কর্মটি সম্পন্ন করা হয়। যাতে স্থান পেয়েছে, খেলাপি ঋণ সমস্যার বাস্তবচিত্র, সমস্যার গোড়া অনুসন্ধান, ঋণ বাণিজ্য ভিত্তিক অর্থ ব্যবস্থার অর্থনৈতিক ও ধর্মীয় ক্ষতির বস্তুনিষ্ঠ বিশ্লেষণ এবং সর্বোপরি উক্ত সমস্যা সমাধানের চমৎকার ইসলামী নির্দেশনা। গবেষক তরুণ আলেম মুফতি আব্দুল্লাহ মাসুম হাফিজাহুল্লাহর নেক হায়াত কামনা করছি। লেখকের বইটি আপনাদের হাতে তুলে দিতে পেরে আমরা আল্লাহর নিকট শুকরিয়া আদায় করছি, আলহামদুলিল্লাহ। বইটির প্রধান কিছু বৈশিষ্ট্য : প্রতিটি বিষয়ের দালীলিক এবং বাস্তবভিত্তিক বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনা। খেলাপি ঋণ সমস্যার গভীরে দৃষ্টি দেওয়া হয়েছে। ক্রোনি ক্যাপিটালিজম, সুদ ও ঋণভিত্তিক অর্থনীতি নিয়ে বিশ্লেষণ। ঋণভিত্তিক বিনিয়োগপদ্ধতি থেকে বের হয়ে প্রকৃতি ইক্যুয়িটি ভিত্তিক বিনিয়োগ চর্চায় অগ্রসর হতে নির্দেশনা। ইত্যাদি। মানুষ কষ্টার্জিত টাকা ব্যাংকে সঞ্চয় করে। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আমানতগুলো একসময় মিলিয়ন বিলয়নে পরিণত হয়, তখন তা ঋণ হিসাবে নিয়ে শিল্পপতিরা বড় বড় মিল-ফ্যাক্টরি তৈরী করে, উৎপাদন করে। আচ্ছা, আমার আপনার এই আমনতগুলো কোনো রাঘব বোয়াল যদি গোগ্রাসে গিলে ফেলে তাহলে অসংখ্য এই জনতার কী দশা হবে তখন, ভাবতে পারেন? বাস্তবে কিন্তু তাই হচ্ছে। হাজার হাজার কোটি টাকা নিয়ে এখন তারা খেলাপি হচ্ছে, মানে আর ঋণ ফেরৎ দিচ্ছে না। ফলে প্রিয় বাংলাদেশ ভয়ানক এই খেলাপি ঋণের ছোবলে দেওলিয়াত্বের দিকে ক্রমেই ধাবিত হচ্ছে। এ ব্যাপারে বিশিষ্টজনেরা অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। তারা সমাধান খোঁজছেন এবং খোঁজেছেন। কিন্তু কোনো সমাধানই আসলে সমাধান দিতে পারছে না। আসলে কি, গোড়াতে সমস্যা থেকে গেলে সমাধান করা যায় না। তাই আই এফ এ কনসালটেন্সি থেকে সুদীর্ঘ তিন বছরের অধিক সময় নিয়ে প্রকৃত সমস্যা উদ্ঘাটনে গবেষণা করা হয়েছে। মূল সমস্যার স্বরূপ উন্মোচন করে এবং বাস্তবতাকে সামনে রেখে সমাধান দেওয়া হয়েছে ইসলামী শরীয়াহর আলোকে। ইসলামী দৃষ্টিকোণ থেকে খেলাপি ঋণ বিষয়ে স্বতন্ত্র এমন একটি সমৃদ্ধ গবেষণা আপনার জন্য খুবই প্রয়োজন। বাংলা ভাষায় এমন আরেকটি পাওয়া তো আর সহজ নয়! তাই আজই সংগ্রহ করুন আপনার কপি।
Tk.
1450
1377
Tk.
300
225
Tk.
300
246
Tk.
500
410
Tk.
330
323
Tk.
200
150
Tk.
3050
2780
Tk. 225
Tk.
299
284
Tk.
390
320
Tk.
240
149
Tk.
800
600