+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
‘বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস: আদিপর্ব’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ সেনাবাহিনী ছাড়া মানব-ইতিহাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে প্রাচীনতর প্রতিষ্ঠান সম্ভবত আর নেই। আধুনিক সমাজে বিশ্ববিদ্যালয় সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। প্রথমত, শাসন, বিচার, দেশরক্ষাসহ রাষ্ট্রের প্রায় প্রতিটি অপরিহার্য ক্ষেত্র পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকেরা; দ্বিতীয়ত, জ্ঞানকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশে এই প্রতিষ্ঠানের ভূমিকা সমধিক গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এ দেশের প্রায় প্রতিটি রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গি জড়িত রয়েছে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিবছর এ দেশে কয়েক লাখ ছাত্র সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তিপরীক্ষা দেয়। চাহিদা যেহেতু তুঙ্গে, সেহেতু কয়েক দশক ধরে গড়ে উঠেছে শতাধিক বিশ্ববিদ্যালয়। যে প্রতিষ্ঠান এত গুরুত্বপূর্ণ, এতটাই চাহিদা যে প্রতিষ্ঠানের, সে প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস জানাটাও অপরিহার্য নয় কি? বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের আলোকে বাংলাদেশের সচেতন নাগরিক ও নীতিনির্ধারকদের বিবেচনা করা দরকার ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ নামে যে প্রতিষ্ঠানগুলো তাঁরা গড়ে তুলছেন সেগুলো আদৌ ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ হয়ে উঠছে কি না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসের কোনো আলোচনা বাংলা ভাষায় এ যাবৎ সুলভ ছিল না। ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ নামক প্রতিষ্ঠানটির সূচনা ও ক্রমবিকাশের (১২০০-১৪০০) প্রথম তিন শ বছরের এই আপাতসম্পূর্ণ, সংক্ষিপ্ত ইতিহাস সেই তথ্য ও জ্ঞানঘাটতি পূরণে সহায়ক হবে।
Tk.
580
435
Tk.
300
210
Tk.
480
360
Tk.
600
492
Tk.
1200
900
Tk.
350
192
Tk.
200
150
Tk.
182
89
Tk. 30
Tk.
500
275