বিবাহ মহান আল্লাহ তায়ালার বিশেষ একটি নেয়ামাত। যা ঈমানের পূর্ণতার সহায়ক। চারিত্রিক আত্মরক্ষার অনুপম হাতিয়ার। যুবক-যুবতীর চরিত্র গঠনের অন্যতম উপাদান। এই উপাদানকে সঠিক সময়ে কাজে লাগানোর তাগিদ দিয়ে রাসূল সা. বলেছেন- ‘হে যুব সম্প্রদায়! তোমাদের মধ্যে যারাই স্ত্রীর অধিকার আদায়ে সামর্থ্য রাখে,তারা যেন অবশ্যই বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হয়।’ (বুখারি) কিন্তু আমাদের সমাজে বিয়ের মতো পবিত্র বন্ধনটাকে বাদ দিয়ে অনেকেই হারাম কাজে জড়িয়ে পড়েছে। যিনা ব্যাভিচারে ভরে গেছে সমাজটা। যে সময়ে যুবক-যুবতিদের বিয়ে করার কথা সে সময়ে তারা পর্ণপ্রাফী,রিলেশনশীপে জড়িয়ে পড়েছে। অধিকাংশ বাবা-মা তাদের প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে-মেয়েদের বিয়ে দিতে দ্বীধাগ্রস্থ। তাদের ধারণা,বেকার ছেলেকে বিয়ে দেয়ার পর বউকে খাওয়াবে কি? বউয়ের ভরণ-পোষণের দায়িত্বটাই যেনো তাদের কাছে কঠিন মনে হয়। অথচ বিয়ের পর স্বভাবতই একজন মানুষের সবকিছুই বদলে যায়। স্ত্রী অনুপ্রেরণায় সংসার চালাতে ঝাপিয়ে পড়ে কর্মমুখী জীবনে। আবার অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় বিয়ের বাড়িতে উৎযাপিত হয় বিভিন্ন বিধর্মীদের কালচার। গায়ে হলুদের নামে নারী পুরুষের অবাধ মেলামেশা,গান-বাজনা,বিভিন্ন কুসংস্কার। ইসলামি কায়দায় বিয়ের আয়োজন করাটা যেনো তাদের কাছে অজানা বিষয়। শুধু তাই নয় বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মাঝেও দেখা যায় বিভেদের প্রাচীর। এমন কি কথার ফাঁকে বউকে তালাক দেয়ার নজিরও দেখা যায়। এসব পারিবারিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যেই বিয়ের চাঁদ উপন্যাসটি লেখা। কিভাবে একটি বিয়ে ইসলামি নিয়ম অনুযায়ী করতে হবে,ছাত্র বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা,পিতামাতার প্রতি সদাচরণ,ইতিম মিসকিনদের হক আদায়,স্বামী স্ত্রীর মাঝে সুখের সম্পর্ক,জন্মদিন পালনের শরয়ী বিধান,কারো ঘরে প্রবেশের অনুমতি প্রার্থনার শরয়ী বিধান,অন্যের ঘরে উকি মেরে দেখা,স্বামী স্ত্রীর মাঝে প্রেমালাপ,চাকরির জন্য ঘুষ দেয়া,সবকিছু মিলিয়েই কুরআন এবং হাদীসের আলোকে বিয়ের চাঁদ উপন্যাসটি লেখা। আশা করি বইটি পড়লে পাঠক মহল উপকৃত হবে।
Tk. 280
Tk.
330
241
Tk.
150
113
Tk.
350
245
Tk.
400
280
Tk.
300
210
Tk.
380
220
Tk.
100
55
Tk.
20
16
Tk.
150
123
Tk.
500
350