ক্যারিয়ার জীবনে পেশা নির্বাচন করা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক চাকরির বাজারে সফল হওয়া কিছুটা কঠিন। তাই এমন একটি পেশা নির্বাচন করা উচিত যার চাহিদার পাশাপাশি নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ আছে। আমাদের দেশের প্রধান রপ্তানি খাতই হলো গার্মেন্ট অ্যান্ড ম্যানুফ্যাকচারিং। দেশের মোট রপ্তানি আয়ের অধিকাংশই এ খাত থেকে আসছে। বিশাল এ সেক্টরে প্রচুর দক্ষ লোকবল প্রয়োজন পড়ছে। সেই তুলনায় কোম্পানির মালিকরা লোকবল পাচ্ছেন না। এ সেক্টরে যেমন প্রয়োজন হচ্ছে সাধারণ শ্রমিক, তেমনি প্রয়োজন দক্ষ ও শিক্ষিত লোকবলÑ যারা প্রতিষ্ঠানের উচ্চপর্যায়ে কাজ করবেন। শুধু বাংলাদেশে নয়, বর্তমান বিশ্ববাজারে পোশাকশিল্পের বিপুল চাহিদার কারণে অন্যসব পেশার চেয়ে মার্চেন্ডাইজিং পেশায় চাকরি পাওয়া অনেকটা সহজ। এছাড়া মার্চেন্ডাইজিংয়ে চাকরির বিশাল ক্ষেত্র রয়েছে বাংলাদেশে। এ দেশে প্রায় ১১ হাজারের মতো গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি রয়েছে। এছাড়া পাঁচ হাজার বায়িং হাউস এবং ফ্যাশন ও বুটিক হাউস তো রয়েছেই। তাই মার্চেন্ডাইজিং পেশা হিসেবে বেশ উজ্জ্বল। তৈরি পোশাকশিল্প কারখানায় একজন মার্চেন্ডাইজারের গুরুত্ব অনেক বেশি। মার্চেন্ডাইজিংয়ে দক্ষ জনবলের অভাব এখনো আছে এ দেশে। ফলে এ পেশায় কাজের সুযোগ অনেক বেশি। শুধু দেশে নয়, বর্তমান বিশ্ববাজারে পোশাকশিল্পের বিপুল চাহিদার কারণে অন্যসব পেশার চেয়ে এতে চাকরি পাওয়াটা বেশ সহজও বটে। একেকটি পোশাকশিল্প এবং বায়িং হাউসে প্রচুর দক্ষ লোক নিয়োগ করা হয়। বস্ত্র কারখানা, বিভিন্ন বায়িং অফিস, ফ্যাশন হাউস, তৈরি পোশাকশিল্প ও টেক্সটাইল ইন্ডাস্ট্রিতে সরাসরি কাজ করার সুযোগ রয়েছে মার্চেন্ডাইজারদের। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এসব পেশাদারের উচ্চ বেতনসম্পন্ন কর্মসংস্থান সুবিধা রয়েছে। বেতনের শুরুটা কম হলেও অভিজ্ঞতা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে একজন মার্চেন্ডাইজারের বেতন চাকরির বাজার অনুযায়ী ঈর্ষণীয় পর্যায়ে পৌঁছতে পারে।
Tk.
220
165
Tk.
800
624
Tk.
300
225
Tk.
500
375
Tk.
300
225
Tk.
200
164
Tk.
590
407
Tk.
150
142
Tk.
200
186
Tk.
160
93
Tk.
620
409