হালালের পরিধি অনেক ব্যাপক। আনন্দ-উপভোগের জন্য তা যথেষ্ট । হারামে জড়ানোর কোন প্রয়োজন নেই। আল্লাহ প্রদত্ত ফরজসমূহ সহজ ও অল্পসংখ্যক। আল্লাহর বান্দা ও সৈনিক হওয়া খুবই সম্মানের, যার স্বাদ অবর্ণনীয়। শুধু সৈনিকের মত আল্লাহর নামে শুরু করবে, তার নামে চলবে এবং তার নির্দেশ অনুযায়ী আদান-প্রদান করবে। তার প্রদর্শিত পথে চলবে, শান্তি পাবে। গোনাহ করলে তাওবাহ করবে আর তার দরবারে ফরিয়াদ করবে : “ইয়া রব! আমাদের গোনাহগুলো ক্ষমা কর। আমাদেরকে তোমার বান্দা হিসাবে কবুল কর। আমানতকে ফিরিয়ে না নেয়া পর্যন্ত তা সংরক্ষণের তৌফিক। দাও। আমিন। যদি কেউ দুনিয়ার এই ক্ষণস্থায়ী জীবনকেই তার আসল। উদ্দেশ্য মনে করে থাকে, দৃশ্যত সে জান্নাতের মধ্যে আছে। মনে হলেও আসলে সে জাহান্নামে। অপরদিকে যদি কেউ চিরস্থায়ী জীবনকে সত্যিকার অর্থে নিজের লক্ষ্য হিসাবে নেয়, তাহলে তার জন্য দুনিয়া ও আখেরাত উভয়ই শান্তির স্থানে পরিণত হয়। মুমিনের জন্য দুনিয়া যতই নিকৃষ্ট এবং কষ্টদায়ক হোক না কেন, দুনিয়াকে জান্নাতে যাওয়ার পথে অপেক্ষাগৃহ হিসাবে দেখার কারণে আনন্দ বোধ করে, সহনশীলতা ও ধৈর্যের মধ্য দিয়ে শুকরিয়া আদায় করে।
Tk.
40
30
Tk.
70
49
Tk.
400
220
Tk.
2000
1900
Tk. 30
Tk.
240
132
Tk.
570
353
Tk.
160
143
Tk.
400
372