ইংরেজি হলো আন্তর্জাতিক যোগাযোগের মাধ্যম এবং ব্যবসায়ের আন্তর্জাতিক ভাষা। সাধারণ ইংরেজি ও ব্যবসায়িক ইংরেজির মধ্যে পার্থক্য রয়েছে। যদি আপনি কিংবা আপনার কর্মী বাহিনী ব্যবসায়িক ইংরেজিতে দক্ষ হন, তাহলে ব্যবসায়ে সফল হওয়ার অন্যতম একটি নিয়ামক আপনার হাতে রয়েছে। সাধারণত বোর্ড মিটিং কিংবা প্রেজেন্টেশনের ভাষা হয় ইংরেজি, যেখানে শ্রোতা/অংশগ্রহণকারী বা প্রেজেন্টার- কারোরই মাতৃভাষা ইংরেজি নয়। প্রাইভেট মিটিং বা পাবলিক ফোরাম, যেখানেই হোক, আপনার মূল বক্তব্য বোঝানোর জন্য ইংরেজিই সবচেয়ে ‘বেশি ব্যবহার হওয়া ভাষা’। কাজের প্রয়োজনে যদি আপনি ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন, তাহলে আপনি কাজের প্রয়োজনে ভ্রমণও করতে পারেন। আপনি যদি ইংরেজি পড়তে ও লিখতে পারেন, তবে আপনি ব্যবসায়িক ভ্রমণ পরিকল্পনার পাশাপাশি আয়োজনও করতে পারবেন। আপনার ইংরেজি যদি প্রফেশনাল মানের হয়, তাহলে বিজনেস প্রেজেন্টেশন দেওয়ার ক্ষেত্রে কিংবা বিজনেস ডিল করার ক্ষেত্রে আপনি এক ধাপ এগিয়ে আছেন। যোগাযোগের জন্য বেশি ব্যবহার করা হয় ইমেইল। আর ইমেইলে আপনার বক্তব্যের মূল পয়েন্ট কীভাবে তুলে ধরতে হবে, সেটা জানা খুবই জরুরি। সঠিক ধারায়, কোনো ভুল না করে, ভালোভাবে ইমেইল লিখতে পারা একটি বিশেষ দক্ষতা। ওপরে বর্ণিত বিষয়গুলো এবং পাবলিক ও বহুজাতিক কোম্পানিতে করপোরেট ট্রেনিং করানোর সুদীর্ঘ ১৬ বছরের অভিজ্ঞতাকে ভিত্তি করে লেখিকা এই বইয়ে বিজনেস কমিউনিকেশনের টিপস ও টেকনিকসমূহের এক চমৎকার সমন্বয় করেছেন।
Tk.
200
150
Tk.
150
113
Tk.
200
150
Tk.
250
205
Tk.
200
150
Tk.
440
330
Tk.
200
120
Tk.
300
240
Tk.
250
188
Tk.
300
165
Tk.
120
90
Tk.
1000
550