+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
স্থাননামবিদ্যা (Toponymy) আমাদের দেশে সাম্প্রতিককালে চর্চিত হলেও বিদেশে এর চর্চা হচ্ছে বহুকাল ধরেই। পৃথিবীর উন্নত দেশসমূহে এমন অসংখ্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যারা স্থাননাম নিয়ে গবেষণা করে। স্থাননাম কখনো নিরর্থক হয় না; দীর্ঘ ভাষাতাত্তি¡ক বিবর্তনের মাধ্যমে এক একটি স্থাননাম প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রত্যেকটি স্থাননমের অবশ্যই কিছু অর্থ বা উদ্দেশ্য আছে। বহু বছর পরে আমরা এখন সেই অর্থ বুঝতে পারি বা না পারি, একদা প্রত্যেকটি স্থাননামেরই যুক্তিসঙ্গত কারণ বা তাৎপর্য ছিল। স্থায়ীত্বের দিক দিয়েও এটা মূল্যবান। স্থাননাম দীর্ঘস্থায়ী, এমনকি চিরস্থায়ী। স্থাননামে ব্যক্তিনামের মতো ধর্মীয় মতানুসারে সদর্থবোধক বৈশিষ্ট্য অনুসরণে নাম রাখা হয় না, যুক্তি দিয়ে নাম রাখা হয়। কিছু নাম অবশ্য হাস্যকর কারণে অথবা কোনো কারণ ছাড়াই লোকমুখে চালু হয়ে যায় এবং বহুল ব্যবহারে স্বীকৃতিও পেয়ে যায়। তবে অধিকাংশ স্থাননামের সঙ্গেই জড়িয়ে আছে ইতিহাস, পুরাতত্ত¡, নৃতত্ত¡, জাতিতত্ত¡, লোকসাহিত্য ও ভাষা-সাহিত্য.
Tk.
250
188
Tk. 230
Tk. 60
Tk.
260
234
Tk.
320
304