পোশাক-পরিচ্ছদ মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য ও সার্বক্ষণিক বিষয়। প্রতিদিন প্রতিনিয়ত মানবদেহকে আবৃত করে রাখে তার পোশাক। পোশাকের মাধ্যমে ফুটে ওঠে ব্যক্তির অভ্যন্তরীণ গুণাবলি, রুচি ও ব্যক্তিত্বের ছাপ। নারী ও পুরুষের পারস্পরিক আকর্ষণই স্বাভাবিক এবং এ কারণেই গড়ে ওঠে পরিবার জীবন। কিন্তু এ আকর্ষণ যেন ভিন্নখাতে প্রবাহিত হতে না পারে সে জন্যই শালীন পোশাক। নারী-পুরুষ সকলের শালীন পোশাকে দেহ আবৃত করে চলা একান্ত প্রয়োজন। পরিবারের সম্প্রীতি, দাম্পত্য সুসম্পর্ক ও সামাজিক পবিত্রতা রক্ষার জন্যও তা দরকার। ইসলাম যেহেতু পরিপূর্ণ একটি জীবনবিধান; তাই পোশাকের ব্যাপারেও রয়েছে ইসলামের নির্দেশনা। এ বিধান কিন্তু দুই লিঙ্গের জন্য সমান নয়। যেহেতু শরীরের গঠনপ্রকৃতি আলাদা, তাই পোশাকের ধরনও আলাদা। কুরআনে বর্ণিত মূলনীতির ভিত্তিতে এবং হাদিসে বর্ণিত আরো বিস্তারিত বিবরণের মাধ্যমেই তা জানতে হবে। পুরুষের পোশাক নিয়ে সমস্যা খুব একটা নেই। সমস্যা নারীদের পোশাক নিয়ে। নারীদের ইসলাম অনুমোদিত পোশাকের নাম আরবিতে হিজাব। ফার্সি ভাষায় পর্দা শব্দই প্রচলিত ও প্রসিদ্ধ। হিজাব অর্থÑআড়াল বা আবরণ। ইসলামি পরিভাষায় হিজাব অর্থ শুধু পোশাকের আবরণই নয়, বরং সামগ্রিক একটি সামাজিক ব্যবস্থা যাতে নারী-পুরুষের মধ্যে অপবিত্র ও অবৈধ সম্পর্ক গড়ে ওঠতে না পারে। এখানে আলোচিত বিষয় শুধু পোশাকের আবরণ।
Tk.
100
70
Tk.
120
69
Tk.
175
110
Tk.
170
102
Tk.
90
81
Tk. 80