+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
ইসলাম পূর্ব বিশ্বের কয়েকটি তথাকথিত সভ্যদেশের চিত্র এই গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে গ্রিক, রোমান ও ভারতীয় সভ্যতার লোকদের প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করা হয়েছিল- শাসক শ্রেণি এবং শ্রমিক শ্রেণি। এসব দেশে সাধরণ মানুষের মূলত কোন স্বাধীনতা ছিল না। শাসক শ্রেণি তাদের যেমন ইচ্ছে ব্যবহার করত। তাদের বাকস্বাধীনতাও ছিল না। এমন কি তাদের সাথে পশুর চেয়েও খারাপ ব্যবহার করলেও তাদের বিচার চাওয়ারও কোনো অধিকার ছিল না। ইসলাম পূর্ব আরব বিশ্বসহ যে কয়টি সভ্যদেশের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে সে দেশগুলোর নারী সমাজের অবস্থা ছিল আরো করুণ। তাদের অবস্থা বর্ণনা করতে গেলে কলম স্তব্ধ হয়ে যায়। ইসলামই তাদের মধ্যে কৃষক শ্রমিক খেটে খাওয়া মানুষ তাদের সর্বোচ্চ মর্যাদা দিয়েছে। ইসলাম বলে ‘শ্রমিকের শরীরের ঘাম শুকানোর আগেই তার মজুরী দিয়ে দাও’, ‘তুমি যা খাও তাকেও তা খেতে দাও, তুমি যা পরিধান কর তাকেও সে ধরনের পোষাক পরতে দাও’। নারীদের বেলায় বলা হয়েছে, ‘মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত, পুরুষের উপর স্ত্রীর যে রূপ অধিকার স্ত্রীর উপরও তেমন পুরুষের অধিকার’। ইসলামের আবির্ভাবের পর সারা বিশ্বের শ্রমিক শ্রেণি এবং নারীরা তাদের অনেক অধিকারই লাভ করেছে। যেটা ইসলাম পূর্ব কোথাও ছিল না, এ জন্য শ্রমিক ও নারী সমাজের উচিৎ ইসলামের সংবিধান আল কুরআনের দিকে ধর্ম-বর্ণ-নির্বিশেষে ঝুঁকে পড়া। কুরআন থেকে ন্যায়বিচার পেতে হলে মুসলমান হওয়া শর্ত নয় যে কোন ধর্মের মানুষ রাষ্ট্রের কল্যাণ লাভ করতে হলে কি ব্যবস্থা অবলম্বন করতে হবে সে বিষয়ে সারা বিশ্বের কল্যাণকামী মুসলিম-অমুসলিম সমস্ত মনীষীগণের মত এই যে, বিশ্বে শান্তি আনতে হলে মুহাম্মাদের মতো নেতা প্রয়োজন এবং তার অনুসরনীয় গ্রন্থ যার সাহয্যে তিনি সংবিধান রচনা করেছিলেন অর্থাৎ আলকুরআন। তাই আসুন শাসক শ্রেণির অধিকার ও কর্তব্য সাধারণ নাগরিককের অধিকার ও কর্তব্য এবং নারী শ্রেণির অধিকার ও কর্তব্য পরিপূর্ণভাবে আদায়ের জন্য সেই মহাগ্রন্থ আলকুরআনের দিকে অগ্রসর হই, তাতেই শান্তি, তাতেই মুক্তি।
Tk.
36
25
Tk.
300
219
Tk.
350
210
Tk.
160
120
Tk.
200
110
Tk.
264
193
Tk. 80
Tk.
140
90
Tk.
550
302
Tk. 140
Tk.
70
67