বাঙালি জাতির উদ্ভব কবে তা সঠিক জানা নেই। তবে কয়েক হাজার বছরের মধ্যে জগদীশচন্দ্র বসু বাঙালির উজ্জ্বলতম নক্ষত্রদের মধ্যে যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ সে বিষয়ে আশা করি কারো দ্বিমত নেই। উদ্ভাবন ও আবিষ্কারের ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন একজন নির্লোভ, নির্ভীক, দৃঢ়চেতা তপস্বী। জগদীশ চন্দ্র বাঙালির গর্ব। তাঁর উত্থানের কাহিনিও বিস্ময়কর, রোমাঞ্চকর ও শিক্ষণীয়। তাঁর প্রতি ব্রিটিশ সরকারের নিষ্ঠুর আচরণ ও স্বদেশীয়দের অবহেলাও পীড়াদায়ক। কেবল বাঙালি নয়, সমগ্র পৃথিবীর সুধীজন ও মনীষীদের কাছে তিনি একজন অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন ব্যক্তিত্ব। সাহিত্য রসপিপাসু, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের সুহৃদ বিজ্ঞানী বাংলা সাহিত্যেও উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে গেছেন। বাঙালির নূতন প্রজন্ম জগদীশচন্দ্রের কর্মনিষ্ঠা, আত্মবিশ্বাস, আত্মত্যাগ ও আত্মসম্মানবোধের শিক্ষাকেও অনুসরণ করলে উপকৃত হবে। বিশ শতকের মহামনীষী, সর্বকালের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন জগদীশচন্দ্র বসুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে গিয়ে বলেছিলেন, “জগদীশচন্দ্রের প্রতিটি আবিষ্কারের জন্য বিজয়স্তম্ভ নির্মিত হওয়া বাঞ্ছনীয়।”
Tk.
80
60
Tk.
400
300
Tk.
250
188
Tk.
250
205
Tk.
300
225
Tk.
500
420
Tk.
200
190
Tk.
80
56