জীবন্ত দুটি মুজেযার একটি হলো ‘জমজম’। জমজম আল্লাহর এক বিস্ময়কর সৃষ্টি। হযরত ইসমাইল আলাইহিস সালাম থেকে শুরু করে আজ অবধি এর জলধারা বহমান। কিয়ামত পর্যন্ত জারি থাকবে, ইনশাআল্লাহ। আপনি জানেন– ১. জমজম কূপ কীভাবে অস্তিত্বে এসেছে? ২. জমজম কূপ কেন গায়েব হয়ে গিয়েছিল? ৩. কে পুনঃখনন করলো এবং কীভাবে? ৪. আজ পর্যন্ত জমজম কূপে কী কী সংস্কার করা হয়েছে? ৫. জমজমের পানির ফজিলত ও বৈশিষ্ট্য কী কী? ৬. কীভাবে এই জমজমের পানি পান করেছিলেন আমাদের নবীজি, সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন ও আইম্মেয়ায়ে কেরাম এবং তারা কী কী নিয়ত করেছিলেন? ৭. জমজম সম্পর্কিত অলৌকিক ঘটনা আপনার জানা আছে কি? ৮. জমজমের পানি দাঁড়িয়ে পান করবে, না বসে? জমজমের পানির সাথে অন্য পানির মিশ্রণ ঘটালে কোনো সমস্যা হবে কি? জমজমের পানি দ্বারা ওজু-গোসল করা যাবে? এটি বিক্রি করতে অসুবিধা নেই তো? — এ জাতীয় আরও অনেক মাসআলা আপনি জানেন তো? ৯. আধুনিক বিজ্ঞান জমজম সম্পর্কে কী বলে? ১০.জমজম কয়টা রোগের প্রতিষেধক? ১১. জমজম সম্পর্কীয় প্রকল্পগুলো কী কী? এরকম আরও অনেক প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পাবেন এই বইয়ের মাঝে।
Tk.
250
150
Tk.
260
190
Tk.
450
270
Tk.
140
84
Tk.
240
180
Tk.
140
80
Tk.
240
149
Tk.
360
302
Tk.
450
250
Tk.
425
283
Tk.
160
112
Tk.
1514
984