“জান্নাতের সীমাহীন নিয়ামত ও জাহান্নামের ভয়াবহ আযাব” বইটি সম্পর্কে কিছু কথা: মহাগ্রন্থ আল কুরআনে মহান আল্লাহ্ মানুষের হিদায়াতের জন্য অতীত কিছু অবাধ্য জাতির পরিণতির কথা বর্ণনা করেছেন। যেমন কোথাও নবীগণের মু’জিযার বিবরণ দিয়েছেন আবার কোথাও মানুষ সৃষ্টি ও মৃত্যুর বিষয় বর্ণনা করেছেন। কোথাও পৃথিবীর মধ্যস্থিত বিদ্যমান বিষয়সমূহের বিষয় উল্লেখ করেছেন, কোথাও সাধারণ উদাহরণের মাধ্যমে বুঝিয়েছেন, কোথাও সৎকর্মের প্রতি উৎসাহিত করার জন্য জান্নাত ও এর নিয়ামতসমূহের উল্লেখ করা হয়েছে, আবার কোথাও মন্দ আমলের কুপরিণতি থেকে ভয়ভীতি প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে, জাহান্নামের আগুন ও এর বিভিন্ন প্রকার ভয়াবহ আযাবের বর্ণনা করা হয়েছে। প্রত্যেক মানুষ স্বীয় মানসিকতা ও অভ্যাস অনুযায়ী কুরআনের এ পবিত্র আয়াতসমূহ থেকে দিক নির্দেশনা নিয়ে থাকে। জান্নাতের নিয়ামতসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত জানার পর আর এমন কোন মুসলমান থাকতে পারে যে, তা অর্জনের জন্য উদগ্রীব হবে না? মূলত যে ব্যক্তি জান্নাতের প্রতি সুদৃঢ় বিশ্বাস পােষণ করে তার পক্ষে জান্নাতের বিনিময়ে দুনিয়ার বড় বড় পরীক্ষা বড় বড় ত্যাগ স্বীকার কিছুই নয়। হযরত বেলাল, খাব্বাব বিন আরাত, আবু যর গিফারী, ইয়াসির, সুমাইয়া, হুবাইব বিন যায়েদ, খুবাইব বিন আদী, সালমান ফারেসী, আবুজান্দাল (রা) ইমাম আহমদ বিন হাম্বল, ইমাম মালেক (র)-এর ন্যায় অসংখ্য সালফে সালেহীনের ঘটনা আমাদের মানষপটে ও ইতিহাসে সমুজ্জ্বল হয়ে রয়েছে। জান্নাত লাভের আকাক্ষা যা মানুষকে বড় বড় পরীক্ষা ও ত্যাগ স্বীকার করাকে তুচ্ছ করে দেয় তা সআমলের উৎসাহ আরাে বহুগুণ বৃদ্ধি করে দেয়। এর কিছু দৃষ্টান্ত সহীহ হাদীস ও কুরআনের আলােকে নিম্নে উল্লেখ করা হল।
Tk.
230
133
Tk.
180
135
Tk.
160
88
Tk.
140
88
Tk.
150
87
Tk.
300
285