সৃষ্টিজগতে ইসমে আজমের প্রতিফলন নামক এই গ্রন্থে বদিউজ্জামান সাঈদ নুরসী তার কোরআন ও সুন্নাহর গভির জ্ঞানের আলোকে ইসমে আযমের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন। পার্থিব জগতের সমস্ত সৃষ্টির মাঝে আল্লাহর ইসমে আজমের গোপন রহস্য এবং এই মহাবিশ্বের বিশাল কর্মজঙ্গের মাধ্যমে প্রতিটি সৃষ্টি তাদের স্রষ্টার পরিচয় বহন করছে। যা তিনি বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষনের মাধ্যমে অত্যন্ত সুন্দরভাবে প্রমান করেছেন । সাঈদ নুরসী এই গ্রন্থে এই বিশ্বজগৎকে আল্লাহর আসমাউল হুসনা ও ইসমে আজমের পরিচয় দানকারী এক মহা গ্রন্থ হিসেবে তুলে ধরেছেন। এই গ্রন্থে তিনি প্রমান করেছেন যে, এই বিশ্বজগতের পৃতিটি সৃষ্টি যেন আল্লাহর পরিচয় বহনকারী এক মহাগ্রন্থ ও চিঠি। মহাবিশ্বের প্রতিটি সৃষ্টি যেন দুনিয়া নামক এই মহাগ্রন্থের এক একটি বাক্য এবং আল্লাহর আসমাউল হুসনা ও ইসমে আজমের পরিচয় বহনকারী একটি শব্দ । আর মানুষ যেন তার জ্ঞানের চিন্তাশক্তি ও বিবেকের দ্বারা এই দুনিয়া নামক মহা । গ্রন্থের পাঠক। যেই গ্রন্থের প্রতিটি বাক্য। ও শব্দের মাঝে এই গ্রন্থের রচয়িতা মহান স্রষ্টা আল্লাহর পরিচয় খুজে পাওয়া যায় । এবং মানুষ তার বিবেক ও বুদ্ধির দ্বারা | প্রতিটি সৃষ্টির কর্মকাণ্ড ও পরিচালনার মাঝে ইসমে আজমের প্রতিফলনকে
Tk.
400
328
Tk.
180
170
Tk.
1350
870
Tk.
50
36
Tk. 25
Tk.
180
122
Tk.
475
285
Tk.
150
132
Tk.
397
357