+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
১) কবিরা গুনাহ কারী মুমিন ব্যক্তি চিরস্থায়ী জাহান্নামী কিনা, এটাই এ বইয়ের মূল আলোচ্য বিষয়। ২) সর্বপ্রথম কবিরা গুনাহ সম্পর্কে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের আকিদা এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের আকিদা তুলে ধরা হয়েছে। ৩) তারপর কবিরা গুনাহয়ের সংক্ষিপ্ত পরিচয়, তার প্রকারভেদ ও হুকুম এবং কবিরা গুনাহয়ের সংখ্যা তুলে ধরা হয়েছে। ৪) পাপী মুমিন ব্যক্তিকে চিরস্থায়ী জাহান্নামী বানানোর কারণ সমূহ উল্লেখ করে সেগুলোর দলিল ভিত্তিক তাত্ত্বিক জবাব দেওয়া হয়েছে। ৪) অতঃপর কবিরা গুনাগার মুমিন ব্যক্তিকে চিরস্থায়ী জাহান্নামী বানানোর ক্ষেত্রে তারা বিবেক বুদ্ধি প্রয়োগ করে যেসব যুক্তি পেশ করে থাকেন সেগুলো খুব জোরালোভাবে খণ্ডন করা হয়েছে। ৫) হাদিস কখনো কোরআন বিরোধী হতে পারে না এবং আমরা স্বল্প জ্ঞান দিয়ে যে হাদীসকে কুরআন বিরোধী মনে করে হুট করে পরিত্যাগ করার এক ভয়ংকর রীতি চালু করছি, সেটাও যে কোরআন বিরোধী নয় বরং ব্যাখ্যাসাপেক্ষ এর অনুকূলে, এটাও প্রমাণ করা হয়েছে। ৬) কেউ কেউ বলে থাকেন, “জাহান্নাম থেকে মুমিন ব্যক্তি একদিন মুক্তি পাবে, এটা কুরআনের আয়াত দ্বারা প্রমাণিত নয়। বরং পবিত্র কোরআনে মুসলিম-অমুসলিম সবার ক্ষেত্রে চিরস্থায়ী জাহান্নামী হওয়ার কথা বলা হয়েছে” এই বইতে প্রায় দুই ডজন খানেক কুরআনের আয়াত দ্বারা আহলুল কাবাইর জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবে বলে প্রমাণ করা হয়েছে। তার পাশাপাশি দশটা হাদীস উল্লেখ সহ আনুষঙ্গিক আরো কিছু হাদিস তুলে ধরা হয়েছে। ৭) একদিনতো জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবই, এই আশ্বাস রেখে কেউ কেউ লাগামহীন গুনাহ করে যাচ্ছেন, তাদের এই ভ্রান্ত চিন্তারও অপনোদন করা হয়েছে। ৮) মৃত মাছ খাওয়া হারাম এবং কুকুরের গোশত খাওয়া হালাল শিরোনামে একটা অধ্যায় রয়েছে। এটা পড়ে জাফরী হুজুরও মুচকি হাসছিলেন। এই পয়েন্টে মূলত যারা কুরআন বিরোধী মনে হইলেই হাদিস পরিত্যাগ করার নীতি গ্রহণ করেছেন, তাদের মাথায় চিন্তার খোরাক জাগানো হয়েছে। ৯) চিরস্থায়ী জাহান্নামে অবস্থান সম্পর্কে যেসব আয়াতগুলো দলিল হিসেবে পেশ করা হয়, এইগুলোর সঠিক ব্যাখ্যা দিয়ে জবাব দেওয়া হয়েছে। ১০) কবিরা গুনাহগার মুমিন ব্যক্তি সম্পর্কে আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াতের নির্ভরযোগ্য ১২ জন আলেমের মতামত তুলে ধরা হয়েছে।
Tk.
340
187
Tk.
240
144
Tk.
170
128
Tk.
430
322
Tk.
72
50
Tk. 100
Tk.
140
84
Tk.
110
71
Tk.
240
192
Tk. 320
Tk.
220
165