প্রতি যুগে যে গোষ্ঠীর মানুষ যে যে বিষয়ে উৎকর্ষের অহঙ্কার করেছে, আল্লাহ তাদের সেই সর্বোচ্চ পারফর্মেন্সকে চ্যালেঞ্জ করেছেন নিজ প্রেরিত নবীদের সত্যতা প্রমাণের জন্য। একে মুজিযা বলে। মুসা আলাইহিস সালামকে দিয়ে ‘যাদুবিদ্যা’কে চ্যালেঞ্জ করিয়েছেন, ঈসা আলাইহিস সালামকে দিয়ে ‘চিকিৎসাশাস্ত্র’কে। শেষনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সব দেশের জন্য, সব যুগের জন্য। তাই তাকে এমন একটা কিছু দিতে হবে, যা সব দেশের উৎকর্ষের মোকাবেলায় তাদেরকে হতবাক করে দেবে। সব যুগের উৎকর্ষকে চ্যালেঞ্জ করে অবাক করে দেবে বোদ্ধাদের। আরবে প্রথম যুগ ছিল কাব্যসাহিত্যের, কুরআন এসে সেই সর্বোচ্চ পারফর্মেন্সকে চ্যালেঞ্জ করেছে-সমালোচনা নয়; পারলে এরকম একটা কিতাব, নয়তো একটা সূরা, কমসেকম একটা আয়াতই লিখে নিয়ে এসো। আরব স্বভাবকবিরা হয়রান হয়ে ঘোষণা করে দিয়েছে- এটা কোন মানুষের রচনা নয়। বর্তমান যুগ-পর্যবেক্ষণলব্ধ জ্ঞানের, যাকে আমরা ‘বিজ্ঞান’ নামে চিনি। আমাদের সর্বোচ্চ পারফর্মেন্স বিজ্ঞান, আমাদের অহংকার। মানবসভ্যতা এতো ক্ষমতা আগে কখনও পায়নি। আজও তাহলে কুরআনের চ্যালেঞ্জ করার কথা আধুনিকতম সব আবিষ্কারকে। আর বোদ্ধাদের হবার কথা হয়রান, নির্বাক, হতবুদ্ধি। এসো, সমালোচনা তো রাস্তার পাগলেও করতে পারে; পারলে এর মত বা আরও ভাল সমাধান বাতলে দেখাও। চ্যালেঞ্জ।
Tk.
300
195
Tk.
250
137
Tk.
110
77
Tk.
475
356
Tk.
250
170
Tk.
960
528
Tk.
200
146
Tk.
490
269
Tk.
200
110
Tk.
300
165
Tk.
50
34
Tk.
187
140