“নিশ্চয় তোমাদেরকে দ্বীনের সহজ উপস্থাপনকারী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছে, কঠির উপস্থাপনকারী হিসেবে প্রেরণ করা হয়নি।” [বুখারী শরীফ, হাদীস নং ২২০] হামদ ও সালাতের পর, যুগ যুগ ধরে ইসলামী শিক্ষাকেন্দ্র ও আরবী মাদরাসা গুলোতে উসূলে ফিকহের কিতাব সমূহের মধ্যে সূচনাপাঠ্য হিসেবে “উসুলুশ শাশী” কিতাবটির পাঠদান চলে আসছে। আর এটি অনেক উপকারী ও গুরুত্ববহ একটি কিতাব। কিন্তু এর বর্ণনা পদ্ধতি বেশ পুরোনো, আলোচনাগুলোও বিক্ষিপ্ত। এবং উদাহরণগুলো অনেক শাখা-প্রশাখা বিশিষ্ট। এসকল কারণে দ্বীনী মাদরাসার শিক্ষার্থীদের জন্য কিতাবটি কিছুটা কঠিন। পাঠদানের ক্ষেত্রেও শিক্ষককে অতিরিক্ত কষ্ট ব্যয় করতে হয়। একারণে উসূলুশ শাশীর” পূর্বে এমন একটি কিতাব পাঠদান প্রয়োজন দেখা দিল যা উসূলুশ শাশীর” রাস্তা সহজ করে দিবে, এবং যা কিতাবটির বিষয়বস্তুসমূহকে আয়ত্ব করতে সহায়ক হবে, এটির উদ্দেশ্যকেও সুগম করে দিবে। একারণেই আমি এই ‘‘মাবাদিউল উসূল’’ নামক কিতাবটি রচনা করেছি এই আশায় যে, এটি যেন ‘‘উসূলুশ-শাশী’’ কিতাবের সহায়ক হয়। কোন জিনিসের মাবাদী এমন বুনিয়াদী নীতিমালাসমূহকে বলা হয়, যেগুলোর উপর ঐ জিনিসটি প্রতিষ্ঠিত হয়। সুতরাং এই কিতাবের উসূলগুলো উসূলুশ-শাশী কিতাবের মাবাদী অর্থাৎ এই ছোট্ট পুস্তিকাটির মাঝে উসূলুশ-শাশী এর বুনিয়াদী আলোচনা রয়েছে। এবং এগুলো উসূলে ফিক্হের ভিত্তিও। তাছাড়া এগুলো ফিক্হের মধ্যমণি হিসেবেও পরিচিত।
Tk.
380
235
Tk.
200
160
Tk.
110
66
Tk.
140
87
Tk.
500
275
Tk.
150
90
Tk.
250
188
Tk.
250
188
Tk.
260
192