শায়েখ তখন কোনো ধরা-বাঁধা নিয়মের বাইরে, কোনো ভান-ভণিতা বা কৃত্রিমতা না করে, আগত সুধীমÐলীর তরবিয়ত, আত্মশুদ্ধি ও সর্বজনীন শিক্ষার জন্য কিছু নসীহত পেশ করতেন। সেখানে তিনি বুযুর্গানে দ্বীনের বিভিন্ন ঘটনা ও অবস্থাও শোনাতেন―যা শ্রোতামÐলীর হিম্মত উঁচু করত, মনোবল মজবুত করত। তাসাওউফ ও সুলূকের কিছু সূ²তত্ত¡ও পেশ করতেন। সেই বয়ানে মাঝে কিছু কিছু ইলমী তাহকীকও উঠে আসত। এর বাইরে তিনি তাঁর জীবনের উল্লেখযোগ্য শিক্ষণীয় ঘটনাও বলতেন। কখনো কখনো বিভিন্ন ভুল-ভ্রান্তি, উদাসীনতা ও নির্লিপ্ততার ওপরও ধর-পাকড় করতেন। মোটকথা, অবস্থার চাহিদা বিবেচনা করে যা কিছু আল্লাহ তাঁর মনে ঢেলে দিতেন, সেগুলোই তিনি পেশ করতেন। বলার সময় কোনো ধরনের ভণিতার আশ্রয় নিতেন না। তাঁর সেই মূল্যবান কথাগুলো আমরা পূর্ণ মনোযোগের সঙ্গে শ্রবন করতাম। অনেকের কাছে তো তাঁর কথাগুলো সঞ্জীবনা সুধার মতো মনে হতো।…
Tk.
164
121
Tk. 175
Tk.
260
182
Tk.
250
185
Tk.
350
288
Tk.
400
320
Tk.
260
143
Tk.
600
438