এই দ্বীন পরিপূর্ণ। জীবনের সার্বিক পরিচালনায় সুস্পষ্ট দিক-নির্দেশনা আছে এতে। আর এই দ্বীনের সার্বিক দিক-নির্দেশনার মূল উৎস হচ্ছে কুরআন ও সুন্নাহ্। যুগ যুগ ধরে মহান উলামা হাক এই দ্বীনের প্রচার ও প্রসারে অবিস্মরণীয় অবদান রেখে গেছেন। অন্য কোনো দ্বীন বা মতবাদের প্রচার ও সংরক্ষণে এতো সাবধানতা ও ইখলাসের নমুনা ইতিহাস প্রত্যক্ষ করেনি। কুরআন ও সুন্নাহ্র গাঠনিক সংরক্ষণের নিয়মতান্ত্রিক কাঠামোই হলো ফিকহ বা মাযহাব। মাযহাব কোনো দ্বীন নয়, বরং দ্বীন পালনের সহজতম পথ ও পদ্ধতিই হচ্ছে মাযহাব। কালের ক্রমান্বয়ে উম্মাহ্ আজ চারটি সুবিন্যস্ত মাযহাবের গর্বিত অধিকারী। দুঃখজনক ব্যাপার, এই মাযহাবকে কেন্দ্র করে আমাদের মাঝে রয়েছে চরম গোঁড়ামি ও অন্ধত্ব। কেউ কেউ মাযহাবকে হারাম কিংবা শির্ক বলে দিচ্ছেন, কেউ বা নির্দিষ্ট একটি মাযহাব মানাকেই ওয়াজিব বা ফরজ বলে দিচ্ছেন; প্রতিপক্ষকে এজন্য রীতিমতো ফাসিকও বলে যাচ্ছেন। ফলে প্রান্তিকতা কমছে তো নয়ই, বরং বেড়েই চলেছে। . ইমাম ইবনু রজব হাম্বলি— হাম্বলি মাযহাবের বিদগ্ধ একজন ফকিহ্, মুজতাহিদ ইমাম। এ বিষয়ের ওপর তাঁর লেখা ‘اَلرَّدُّ عَلٰى مَنِ اتَّبَعَ غَيْرَ الْمَذَاهِبِ الْأَرْبَعَة’ এর অনুবাদই হলো ‘মাযহাব বিরোধিতার খণ্ডন’।
Tk.
300
246
Tk.
150
112
Tk.
400
232
Tk.
160
120
Tk.
380
276