কবিতার নিবাস ছিলো মধ্যযুগে। কবিতা না-বলে তাকে লোকে বলতো পদ্য। ঈশ্বর গুপ্ত তাঁকে গঙ্গাজলে ধুয়ে-মুছে ভদ্র চেহারা দিতে চেষ্টা করেছিলেন। প্রাত্যহিক জীবনের ভাষা, ছন্দ, দেবদেবী, রাজারানীর দরবার থেকে তাকে সরিয়ে এনে আধুনিকতার চেহারা দিতে চেষ্টা করেছিলেন তিনি। ইংরেজ রাজত্বে ইংরেজি না-জানার অপরাধে তিনি আধুনিকতার আলো দেখিয়েও সে আলোকে জ্বালিয়ে রাখতে পারলেন না। ইংরেজি শিখে রঙ্গলালও নয়। রঙ্গলালের পড়শি মধুসূদন দত্ত ইংরেজি শিখলেন আরও ভালো করে। পিতামাতাকেও ত্যাগ করলেন। কবিতা লেখেন বাংলায়, কিন্তু বাংলায় একটি কথাও বলেন না। একটি বাক্যও না। তা সত্ত্বেও, তাঁর ইংরেজি বিদ্যা খাটিয়ে বাংলায় লিখলেন পুরাণের কাহিনী। জন্ম থেকে হিশেব করলে তাঁর দু শো বছর পূর্তি হলো। বাঙালিরা আজও ভোলেনি তাঁকে। কী জাদু তাঁর!
Tk.
100
90
Tk.
130
117
Tk.
400
300
Tk.
140
123
Tk.
800
710
Tk.
500
375
Tk.
220
180
Tk. 450
Tk.
500
375
Tk.
140
126
Tk.
720
612