পাক হানাদার বাহিনীর সিরাজগঞ্জ আক্রমণের দিনটি ছিল ২৬ মার্চ ১৯৭১। ধর্ষণের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করা এক নারীর লাশ ছুঁয়ে দেশকে শত্রুমুক্ত করার শপথ নেন স্থানীয় যুবকেরা। সেই যুবকদলের অন্যতম ছিলেন গাজী শেখ মুহাঃ আলাউদ্দীন। তাঁরই প্রত্যক্ষ বর্ণনায় ঋদ্ধ এ বইটি। ইতিহাসের এ ভাষ্যকার ছাত্ররাজনীতির সূত্রে বঙ্গবন্ধুর একজন ঘনিষ্ঠ শিষ্য হিসেবে স্বাধীনতার মন্ত্রে দীক্ষিত হন। মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নেন ভারতের দেরাদুনের তান্দুয়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে। বঙ্গবন্ধুর স্নেহ ও চেতনাকে পাথেয় করে জীবন বাজি রেখে ব্রতী হন সশস্ত্র সংগ্রামে। দেশকে শত্রুমুক্ত করতে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয়টি সফল অপারেশনে অংশগ্রহণ করেন তিনি। বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধের হালহকিকত নিখুঁতভাবে উঠে এসেছে মুক্তিযুদ্ধের আমার কিছু কথা বইটির পাতায় পাতায়। মুক্তিযুদ্ধে সাধারণ জনতার অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহায়তা বিজয় অর্জনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছিল, লেখকের বর্ণনায় উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে সেই অলিখিত ইতিহাস। বইটি একই সাথে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, বাঙালির দেশপ্রেম, আত্মত্যাগ ও বিজয়ের মহিমাকে ধারণ করেছে।
Tk.
160
120
Tk.
450
338
Tk.
250
188
Tk.
400
300
Tk.
44
25
Tk.
550
330
Tk.
300
180
Tk.
140
105