বিয়ের সময় পাত্র মনে করে, ভবিষ্যতে পাত্রী তো তার পৈতৃক সম্পদ বা সম্পত্তির কিছু পাবেই না, সুতরাং এখন যা আদায় করে নেওয়া যায়। সমাজের প্রায় সকল শ্রেণীর মানুষের মধ্যেই এই মানসিকতার সৃষ্টি হয়ে গেছে। পাত্রীর পিতাকে বিরাট বরপার্টির আপ্যায়ন খরচে বাধ্য করার পিছনেও এই মানসিকতাই কাজ করে। শহরের ধনী শ্রেণি থেকে শুরু করে মধ্যবিত্ত ও গরীব শ্রেণী পর্যন্ত এবং গ্রাম-দেশের সকল শ্রেণির মানুষের মধ্যে একই কথা, একই চিন্তা—কী করে মেয়ের বাপ থেকে কী পরিমাণ আদায় করা যাবে। ক্ষেত্র বিশেষে দেখা যায়, পাত্রী কী রকম সেটা বড় কথা নয়, বরং পাওনাটা কী পরিমাণ, তাই বড় ফিকির। বিয়ের ঘটকরাও আজকাল উভয়পক্ষের মাঝে এই দর কষাকষিতে ব্যস্ত ও মত্ত। কেননা, এখানে তাদেরও একটা শেয়ার থাকে।
Tk.
300
195
Tk. 200
Tk.
440
255
Tk.
450
338
Tk.
140
133
Tk.
300
246
Tk. 1990
Tk.
150
120