আমাদের দেশে ২০২৩ সাল থেকে নতুন যে শিক্ষাক্রম চালু হলো সেটা নিয়ে আশা-নিরাশার দোলাচল শেষ হচ্ছে না। আগের মতো পরীক্ষা বা পাস-ফেল না থাকার কারণে শিক্ষার্থীরা আর পড়িমরি করে উর্ধ্বশ্বাসে নম্বরের পেছনে ছুটছে না বলে অভিভাবকরা চিন্তায় পড়ে গেছেন। ওদিকে অনেক শিক্ষক এখনো ‘করতে পারি কিন্তু কেন করব’ এই মনোভাব নিয়ে বসে আছেন। শিক্ষা প্রশাসনও ভাবছে আগের মতো এবারও তাঁরা শিক্ষকদের কাছ থেকে ঘাড়ে ধরে কাজটা আদায় করে নেওয়ার চেষ্টা করবেন। এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন করাটা কঠিন নয়,কঠিন হচ্ছে এটার প্রয়োজন,প্রকৃতি ও প্রেক্ষাপটটাকে বোঝা। এটা বুঝলেই অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা,শিক্ষকদের নির্বিকার মনোভাব ও শিক্ষা প্রশাসনের মান্ধাতা আমলের দৃষ্টিভঙ্গি দূর হবে। এসব দূর করার উদ্দেশ্যেই এই বইতে দেখানোর চেষ্টা করা হয়েছে কেন,কোন সামাজিক-দার্শনিক-বৈজ্ঞানিক-অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে অন্য অনেক দেশের মতো আমাদের দেশেও এই ধরনের শিক্ষাক্রম প্রয়োজন হয়ে পড়ল; কীভাবেই-বা সবাই মিলে এটাকে বাস্তবায়ন করা যাবে। দেশের শিক্ষা প্রশাসন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ,শিক্ষক,শিক্ষার্থী,অভিভাবক ও গবেষকসহ শিক্ষা বিষয়ে আগ্রহী সকলের জন্য নতুন শিক্ষাক্রম। শিক্ষক,অভিভাবক ও শিক্ষা প্রশাসনের ভূমিকা নিঃসন্দেহে সংগ্রহে রাখার মতো একটি বই।
Tk.
300
240
Tk.
500
375
Tk.
200
164
Tk.
450
338
Tk.
550
467
Tk. 160
Tk.
600
360
Tk.
347
323
Tk.
350
256