বাঙালির জাতীয় মুক্তিসংগ্রামকে সব ক্ষেত্রে ও সব স্তরে রাজনৈতিক নেতারাই সুচারুভাবে লক্ষ্যের অভিমুখে পরিচালিত করেছেন। রাজপথের লড়াই থেকে সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনসহ সবকিছুকে সংযুক্ত করে সংগ্রাম চলেছে সর্বতোমুখী। সীমিত পরিসরের গণতান্ত্রিক অধিকারের সুযোগকেও তাঁরা সংগ্রাম জারি রাখার ক্ষেত্র হিসেবে কাজে লাগিয়েছেন। পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ তেমনই একটি ক্ষেত্র, যা জাতির পিতার নির্দেশনায় বাঙালি নেতারা ব্যবহার করেছেন জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে। সে জন্য দেখা যায় যে আইয়ুব খানের সামরিক স্বৈরতন্ত্রের উদ্ভট মৌলিক গণতান্ত্রিক শাসনের সময়ও আওয়ামী লীগ নেতা এ এইচ এম কামারুজ্জামান দলীয় সিদ্ধান্তে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়ে বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের লক্ষ্যে পরিষদে আন্দোলন জারি রাখেন। বাঙালির জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের নেতারা এসব সুযোগের পূর্ণ-ব্যবহার করেছেন জাতীর শৃঙ্খল মুক্তির লক্ষ্যে।
Tk. 500
Tk.
300
225
Tk.
200
150
Tk.
225
169
Tk.
450
338
Tk.
160
120
Tk.
160
72
Tk. 55
Tk.
220
198
Tk.
280
224