মানব জীবনে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির কোনো বিকল্প নেই। জীবনপথের বাঁকে বাঁকে এমন বহু ঘটনার সাক্ষী আমাদের হতে হয়, যাকে ইতিবাচক-নেতিবাচক দুভাবেই নেয়া যায়। কিন্তু যে বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে নেয়াও সম্ভব সেটাকে নেতিবাচকভাবে গ্রহণ করলে সমস্যা ও জটিলতা বাড়বে বৈ কমবে না। পক্ষান্তরে ইতিবাচকভাবে নিলে সমস্যা হবে কম, মন থাকবে পরিষ্কার এবং সম্পর্ক থাকবে উষ্ণ। পজিটিভ থিংকিংয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে লিখেছেন পজিটিভ মানুষ হাসান শুয়াইব। গদ্যময় একটি ধারাবর্ণনার মধ্য দিয়ে পজিটিভ থিংকিংয়ের অসংখ্য নমুনা আর অনুশীলন তিনি তুলে এনেছেন। গন্ধম ফল খাওয়ার প্রতি হযরত হাওয়া কর্তৃক হযরত আদম আ. কে প্ররোচিত করা, বিভিন্ন যুদ্ধ ও ঐতিহাসিক ঘটনায় হযরত উসমানের অনুপস্থিতি কিংবা হাল জমানায় আলেম সমাজের প্রতি একশ্রেণীর মানুষের নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি—কী নেই এখানে! রীতিমতো মুগ্ধকর গদ্যশৈলীতে হাসান শুয়াইব পোস্টমর্টেম করেছেন এমন বহু নেতিবাচক বিষয়ের, স্বচ্ছ চিন্তার সামান্য অনুশীলনে যেখান থেকে দাঁড়াতে পারে শিক্ষণীয়, সম্মানযোগ্য ও পজিটিভ একটি পরিণতি। বাংলাভাষী পাঠকদের মনে এই বইটি একটি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দাঁড় করাতে সক্ষম হবে— একথা আমি নির্দ্বিধায় বলতে পারি।
Tk.
264
158
Tk.
170
111
Tk.
620
372
Tk.
260
143
Tk.
115
86
Tk.
180
130
Tk.
700
385
Tk.
580
371
Tk.
35
23
Tk. 20
Tk.
450
338
Tk.
186
138