বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো- ব্যক্তিগত ঝুঁকি সহনশীলতা আর বিনিয়োগের সময়সীমা। বিনিয়োগে ঝুঁকি থাকবেই। এখন প্রশ্ন হলো- আপনি ঝুঁকি গ্রহণে কতটা সহনশীল? সময়ের গুরুত্ব অনুযায়ী, একটি বিনিয়োগের পেছনে যেমন দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য থাকতে পারে, আবার স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্যও থাকতে পারে। বিনিয়োগের পরিকল্পনা শুধুমাত্র এককালীন প্রক্রিয়া নয় বরং এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। কোথাও বিনিয়োগের পূর্বে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং সেই অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। মনে রাখবেন, বিনিয়োগের উদ্দেশ্যেই হলো মুনাফা অর্জন করা। যদিও সার্বিকভাবে আমাদের দেশে পুঁজি বিনিয়োগের পরিধি বাড়লেও মধ্যবিত্ত ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের জন্য বিনিয়োগের জায়গা সংকুচিত হয়ে আসছে। ফলে আপনার কষ্ট—অর্জিত অর্থ বিনিয়োগ করার পূর্বে আর্থিক লক্ষ্যটি নির্ধারণ করা জরুরি।
Tk.
350
262
Tk.
400
220
Tk.
1400
742
Tk.
200
150
Tk.
400
200
Tk.
300
279
Tk.
220
121
Tk.
240
175
Tk.
220
154