Home

কোরআন হাদীসের আলোকে মহানবী (সা.) এর চিকিৎসা পদ্ধতি

18% ছাড়

Taka 300 246

বিষয়: ইসলামী চিকিৎসা
ব্র্যান্ড: মহাকাল
লেখক: মো. এমদাদুল হক চৌধুরী
পরিমাণ
Call us +880 1521-203767 (Whatsapp, Imo, Viber)
পণ্যের বিবরণ

চিকিৎসাশাস্ত্রে মুসলমানদের অবদান, কঠিন কঠিন রোগে মুহাম্মাদ সা.-এর দেয়া চিকিৎসাপত্রসহ। ‘কোরআন-হাদীসের আলোকে মহানবী সা.-এর চিকিৎসা পদ্ধতি’ শীর্ষক পুস্তকটিতে মূলত আমাদের প্রিয়নবী হযরত মুহাম্মদ সা. কর্তৃক প্রদত্ত বিভিন্ন চিকিৎসাপদ্ধতি ও পবিত্র কোরানের বিভিন্ন সূরায় অবতীর্ণ চিকিৎসা বিষয়ক আয়াতসমূহকে উপস্থাপন করা হয়েছে। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের ব্যাপক উন্নতি ও উৎকর্ষের কারণে আজকাল অনেক কঠিন কঠিন রোগের সফল চিকিৎসা করে রোগীকে সুস্থ করে তোলা হচ্ছে। এ বইটি গভীরভাবে অধ্যায়ন করলে আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারবো, আসলে এসব চিকিৎসা শুরু থেকেই কোরান ও হাদীস গ্রন্থে লিপিধদ্ধ রয়েছে। আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের গোরাপত্তনে মুসলমানদের অবদান সম্পর্কেও বিষদ আলোদ করা হয়েছে বইটিতে। এ বইটিতে কোরআন-হাদীসের আলোকে স্বাভাবিক জীবনযাপন ও সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়াদি সম্পর্কে বিষদ আলোচনা করা হয়েছে। বইটি প্রতিটি পরিবারের জন্য একটি অমূল্য সম্পদ। বইটি সংরক্ষণ ও বইটি পাঠান্তে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবনে তা অনুসরণ করলে অবশ্যই বহু রোগ-ব্যাধি থেকে নিষ্কৃতি পাওয়া যাবে বলে আমার বিশ্বাস। হযরত সুহাইব রা. থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘গাভীর দুধ তোমাদের জন্য অপরিহার্য করে নাও। কেনোনা গরুর দুধ আরোগ্যদানকারী। এর ঘি হল ওষুধ স্বরূপ এবং এর গোশতের মধ্যে রোগ রয়েছে।’ উপরোক্ত হাদিস থেকে আমরা স্পষ্টতই জানতে পারি, গরুর দুধ ও গরুর দুধ থেকে তৈরি ঘি দুটোই মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কিন্তু গরুর গোশত খাওয়ার প্রতি একপ্রকার নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আধুনিককালে জ্ঞান-বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের সময়ে আমরা দেখতে পাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে রোগী যখন চিকিৎসকের সরণাপন্ন হন চিকিৎসার জন্যে তখন চিকিৎসক রোগীর সবকিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ওষুদের ব্যবস্থাপত্র দেন আর সঙ্গে সঙ্গে এও বলে দেন যে, যতোদিন পর্যন্ত না রোগী সম্পূর্ণ সুস্থ হচ্ছেন ততোদিন পর্যন্ত গরুর গোশত খাওয়া চলবে না। এর দ্বারা সহজেই প্রমাণ হয় যে, আজ থেকে চৌদ্দশ’ বছর আগে মহানবী (সা.) মানবকল্যাণে যাকিছু বলেছেন, আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান তাকে আজও পর্যন্ত মিথ্যা প্রমাণ করতে পারে নাই। শুধু তাই নয়, প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য সর্বত্রই আজও শিশুদেরকে মায়ের দুধের পর গরুর দুধ পানেই প্রাধান্য দেয়া হয়। কারণ এই দুধ তুলনামূলকভাবে হালকা ও দ্রুত পরিপাক হয়ে থাকে। তাছাড়া গরুর দুধ শক্তিবর্ধক ও আরোগ্যদানকারীও বটে।

একই ধরনের পণ্য

-40%
...
-26%

আরো কিছু পণ্য

...
-25%
-25%
নূর

Tk. 350 263