+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
নাটকের প্রতিটি চরিত্র পূর্বেই লিপিবদ্ধ থাকে, চরিত্রগুলো উপযুক্ত লোকের মাঝে বন্টন করা হয়, যাতে ঘটনাটি পরিপূর্ণতা লাভ করতে পারে। তাই কোনো অভিনেতা চাইলেই নাটকে নিজের ইচ্ছামত কিছু বলতে পারেনা। নির্দিষ্ট কিছু অভিনয় ছাড়া সে আর কিছুই করতে পারেনা। (এমন কিছু দেখা অবশ্যই হারাম যেখানে পর্দার বিধান লংঘিত হয় আর গান, বাদ্য-বাজনা থাকে) আমাদের রিযিক ও ঠিক তেমন। আল্লাহ যার জন্য যতটুকু রিযিক বরাদ্ধ রেখেছেন ঠিক ততটুকুই সে পাবে। এর বেশি ও না কম ও না। কেউ ইচ্ছা করলেই নিজ থেকে তার রিযিক বাড়িয়ে নিতে পারবেনা অথবা কমাতে পারবেনা। বস্তুবাদীদের মতে, যার কৌশল যত ব্যাপক, উপকরণ যত পরিপূর্ণ সে তত বেশি রিযিক লাভ করবে। কিন্তু একজন বিশ্বাসীর মতে রিযিক হল অনেকটা উপরের নাটকের চিত্রের মত। এই রিযিক হল সেই জিনিস যা আল্লাহ মানুষ সৃষ্টির আরো পঞ্চাশ হাজার বছর পূর্বেই তাদের ভাগ্যে লিখে রেখেছন। কিন্তু কেউ কেউ মনে করে যেহেতু রিযিক আল্লাহ আগে থেকেই নির্ধারণ করে রেখেছেন; তাই তার ওপর তাওয়াক্কুল করে বসে থাকা ছাড়া আমাদের কোন কাজ নেই। আবার কেউ কেউ মনে করে- কর্মগুনেই ফল পাওয়া যায়; কষ্ট না করলে কি কেষ্ট মিলে? ফলে তারা তাওয়াক্কুল থেকে হাত গুটিয়ে বসে। অথচ বাস্তবে উভয় ধারণাই ভুল। শায়খ আলি তানতাবীর কলমে ফুটে উঠেছে ইসলামের চিরন্তন মধ্যপন্থী বিশ্বাস। কুরআন-সুন্নাহর বাতায়নে তিনি দেখিয়েছেন, উপকরণ ছেড়ে তাওয়াক্কুল হয় না। আর বাস্তব জীবনের ক্যানভাসে দেখিয়েছেন, সকল উপকরণ থাকার পরও একজন মেধাবী, অন্যজন বোকা। একজন ধনী, অন্যজন গরীব। শায়খ আলী তানতাবী (রহঃ) এর “রিযিক বন্টিত, চাই সুষ্ঠু কর্ম” বইটিতে এই বিষয়গুলোকে খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
Tk.
130
78
Tk.
120
72
Tk.
240
150
Tk.
1100
760