তাহলে বলবে না ডকুমেন্টগুলাে কোথায় রেখেছ?’ বলল রাগে চোখ মুখ লাল করে এক সারিতে তিনটি চেয়ারে বসা তিনজনের মাঝের জন সামনে হাঁটু ভেঙে দাঁড়াননা তিন বন্দীকে লক্ষ্য করে। হাঁটু ভেঙে দাঁড়ানাে তিন বন্দীর খালি গা। পরনে পাতলা কাপড়ের হাফ ট্রাউজার। বন্দীদের চেহারা বিপর্যস্ত। শরীরে শত নির্যাতনের চিহ্ন। তিন বন্দীই কাঁপছিল। পা, হাঁটু তাদের দেহের ভার বইতে পারছিল । কিন্তু বসার উপায় নেই, নিচে তীক্ষ পেরেক আঁটা চেয়ার। আবার সােজা হয়ে দাঁড়াবারও সুযােগ নেই, মাথার চার ইঞ্চি উপরেই অনুরূপ তীক্ষ পেরেক আঁটা ইস্পাতের বোের্ড স্থির হয়ে আছে। ‘এই প্রশ্ন তােমরা শতবার করেছ। এ পর্যন্ত শতবারই জবাব দিয়েছি, তােমরা আমাদের স্পুটনিক অফিস পুড়িয়ে সব কিছু ধ্বংস করে। দিয়েছ।’ কান্নায় ভেঙে পড়া কণ্ঠে বলল তিন বন্দীর মাঝের জন। বে “আমরা বিশ্বাস করি না তােমাদের একথা। তােমরা কম ধড়িবাজ। নও। ডকুমেন্টগুলাের শুধু একটি করে কপি তােমাদের কাছে ছিল এটা অবিশ্বাস্য। তােমাদের বলতে হবে ডকুমেন্টগুলাের ডুপ্লিকেট কোথায়। বলল চেয়ারে বসা সেই মাঝের জনই।
Tk.
100
82
Tk.
40
32
Tk.
270
203
Tk.
60
49
Tk.
60
49
Tk.
380
311
Tk.
520
302
Tk.
100
80
Tk.
140
70
Tk.
186
136