উরুমচির ইবনে সাদ রােড ধরে পূর্বদিকে তীব্র গতিতে এগিয়ে চলেছে শক্ত সমর্থ একটা হাই ল্যান্ডার জীপ। সন্ধ্যার অন্ধকার তখন রাস্তায় নেমে এসেছে। রাস্তার বিজলিবাতিগুলাে উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। সৃষ্টি হয়েছে শহর-জীবনের এক সনাতন আলাে আঁধারী / অভিজাত আবাসিক এলাকা এটা। রাস্তায় লােকজন নেই বললেই চলে। ফুল স্পীডে এগিয়ে চলেছে। আহমদ মুসার জীপ। জীপে মােট পাঁচটি সিট। সামনে দু’টা, পেছনে তিনটা। ড্রাইভিং সিটে বসেছে আহমদ ইয়াং তার পাশেই আহমদ মুসা। পিছনে হাসান তারিক এবং মা-চু বসেছে। আহমদ মুসা ঘড়ির রেডিয়াম ডায়ালের দিকে একনজর দেখলেন, সন্ধ্যা ৭টা। আহমদ মুসা চিন্তা করলেন, ওয়াংহুয়া তার নতুন বসতিকামী কাফেলা নিয়ে নিশ্চয়ই দিনে রওয়ানা দিয়েছে। মধ্য রাত্রির নীরব প্রহরে শিহেজি উপত্যকায় পৌছতে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। সুতরাং উরুমচিতে ওদের রাত দশটায় অবশ্যই পৌছা। চাই। কিন্তু ওদের আটকাতে হবে উরুমচি থেকে অনেক দূরে বিজন। পাহাড়ি অঞ্চলে। কান প্রদেশ থেকে যে উরুমচি হাইওয়ে এগিয়ে এসেছে সেই পথেই ওয়াংরা আসছে।
Tk.
360
252
Tk.
280
154
Tk.
200
150
Tk.
1000
800
Tk.
640
352
Tk.
100
75