+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
যশশূন্য, শৌর্যশূন্য ও স্বপ্নশূন্য মুসলিম জাতিকে ‘খেলাফত আলা মিনহাজুন নবুয়াত’-এর সােনালি। যুগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টাকে পরাধীন ভারতে জন্মগ্রহণকারী একাধারে ব্যারিস্টার, রাজনীতিক, দার্শনিক ও কবি- ড. মুহাম্মদ ইকবাল তার বিশ্বাসগত দায়িত্ব জেনেছিলেন। সেই প্রযত্নে নিবেদিত ছিল ইকবাল-কাব্যের বিশাল ভান্ডার। তার মাঝে ‘শিকওয়া’ ও ‘জওয়াব-ই-শিকওয়া বােদ্ধামহলে। magnum opus হিসেবে বিদিত। ‘শিকওয়ার দ্বারা আল্লাহর সঙ্গে বান্দার সরাসরি কথােপকথনের মতাে হৃদয়গ্রাহী ঢঙে (dialogical theology) মুসলিম-মনে ঘাপটি মেরে থাকা। শতাব্দীকালের ক্ষোভকে টেনে-হিচড়ে লােকসম্মুখে দৃষ্টিগ্রাহ্য করে তুললেন। আর ‘জওয়াব-ই-শিকওয়ায় অকাট্য দলিল ও যুক্তির আঘাতে ঐ ভিত্তিহীন ক্ষোভের সার্থক ব্যবচ্ছেদ ক্রিয়া সম্পন্ন হলাে। প্রাজ্ঞজনদের কাছে রােগগ্রস্ত মুসলিম জাতির ডায়াগনসিস হিসেবে শিকওয়া ও ‘জওয়াব-ই-শিকওয়া’র পাঠা আজ-অবধি অতীব তাৎপর্যবাহী। নান্দনিক বিচারে মুসাদ্দাস আঙ্গিকে রচিত এ কবিতা দুটি বিশ্বসাহিত্যে অনন্য সৃষ্টির মর্যাদায় আসীন। উচ্চাঙ্গের ভাষাশৈলী ও হৃদয়গ্রাহিতার কারণে আজও পৃথিবীতে বহুলপঠিত জনপ্রিয়। কাব্যগ্রন্থের অন্যতম হলাে ‘শিকওয়া ও ‘জওয়াব-ই-শিকওয়া। উপমহাদেশের স্বাধীনতাকামী মানুষের মনে আল্লামা ইকবালের পঙক্তিগুলাে যেমন বিশেষ প্রেরণা জুগিয়েছে, তেমনি গােটা বিশ্বজুড়ে নির্যাতিত মানুষের কাছে তাঁর পঙক্তিগুলাে আজও ভাষা-ধর্ম নির্বিশেষে সমান অর্থবহ। একালের চিন্তানায়কেরা কমবেশি ‘শিকওয়া ও ‘জওয়াব-ই-শিকওয়া দ্বারা প্রভাবিত। মুহতারমা উম্মে কুলসুমের জাদুকরী কণ্ঠে উচ্চারিত ব্যাপক তােলপাড় তােলা আরবি অনুবাদ ‘হাদিস আল রূহ’ ও জনপ্রিয় ফার্সি অনুবাদের পাশাপাশি বিশ্বের প্রায় সকল ভাষায় কবিতা দুটি অনূদিত হয়েছে। যুগ-জিজ্ঞাসার কারণেই। বাংলা ভাষায় অতি জনপ্রিয় ও কম পরিচিত মিলিয়ে চল্লিশ-এর অধিক সংখ্যক কবি এর সার্থক অনুবাদ করেছেন। সেই ধারা আজও অব্যাহত আছে।
Tk.
200
124
Tk.
200
150
Tk.
800
600
Tk.
200
150
Tk.
500
375
Tk.
400
300
Tk.
170
128
Tk.
320
224
Tk. 700
Tk.
250
182