মানব-শিশুই মানুষের উৎস। সুন্দর, পবিত্র, নিষ্কলুষ, নিষ্পাপ ও সহজ-সরল মন নিয়েই মানব-শিশু জন্মগ্রহণ করে। শৈশব, কৈশোর অতিক্রম করে যৌবনে পদার্পণ করলেই এই শিশুর রূপান্তর ঘটে পরিণত মানুষে। শৈশবেই শিশুর পাঠগ্রহণ আরম্ভ হয়। পরিণত মানুষে রূপান্তরিত হওয়ার পথে সে অতিক্রম করে জীবনের এক একটি ধাপ। এ সময় কালিমা, কলুষতা, মলিনতা, পঙ্কিলতা, অস্বচ্ছতা ও কুরুচিসম্পন্ন চিন্তাধারা শিশুর বেড়ে ওঠা মনকে যদি প্রভাবিত না করতে পারে, তবে যে সে একজন ভালো-মানুষ হবে, তা এক প্রকার নিঃসন্দিগ্ধ। বর্তমান প্রেক্ষাপটে শিশু যে ভালো-মানুষ হবে, তা নির্ভর করবে আপনার (অভিভাবক) ওপর। আপনার নিয়ন্ত্রণ ও সঠিক দিকনির্দেশনাই তাঁকে রূপান্তরিত করতে পারে একজন ভালো-মানুষে। ‘শিশুর মানসিক বিকাশে অভিভাবকের দায়িত্ব-কর্তব্য ও রাষ্ট্রের দায়বদ্ধতা’ গ্রন্থটিতে এ সম্পর্কিত সঠিক ও যথাযথ দিকনির্দেশনার সন্নিবেশ ঘটানো হয়েছে। এমনকি শিশু-মন নিয়ন্ত্রণের উপায় নির্ণয়েও নেওয়া হয়েছে যথার্থ প্রয়াস।
Tk.
300
225
Tk.
270
221
Tk.
120
90
Tk.
200
150
Tk.
250
205
Tk.
440
394
Tk.
900
495
Tk.
424
394
Tk.
160
104
Tk.
260
195