সমুদ্র দুভাগ হয়েছিল, দুখণ্ড হয়েছিল চাঁদও। প্রাকৃতিক বিবেচনায় এগুলো যথেষ্ট আশ্চর্যজনক ঘটনা, সন্দেহ নেই। কিন্তু ‘সন্দেহ-না-থাকা’ এ ঘটনাগুলো ঘটেছিল আসলে সন্দেহ দূর করার জন্যেই! কী সেই সন্দেহ? সন্দেহটা আর কিছুই না। স্রেফ নুবুওয়াতের দায়িত্ব নিয়ে সন্দেহ! আর তাই হয়তো প্রায় প্রত্যেক জাতির কাছেই নবিগণকে শুনতে হয়েছে অবাক করা এক কথা—“তোমরা তো আমাদের মতোই মানুষ!” মানুষকে পথ প্রদর্শন করতে মানুষই তো পাঠানো হবে! এ সহজ-সাধারণ সত্যটা অনেকেরই মাথায় ঢোকেনি যুগ যুগ ধরে। তাই তো নবিদের নুবুওয়াত নিয়ে এতশত প্রশ্ন, তর্ক। সর্বশেষ নবি ও রাসূল মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে নিয়ে তো ষড়যন্ত্রের অন্ত নেই! হাল আমলের খ্রিষ্টান মিশনারিদের মতো সে যুগের খ্রিস্টানরাও তাঁর নুবুওয়াত নিয়ে জল ঘোলা করার চেষ্টা করেছে। তাঁর নুবুওয়াতকে মিথ্যা প্রমাণের জন্য রোগা-প্রশ্ন তারাও ছুড়েছে। শাইখুল ইসলাম ইবনু তাইমিয়া (রহিমাহুল্লাহ) রাসূলুল্লাহ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর নুবুওয়াতি জিন্দেগির বিভিন্ন মুজিযা ও নুসুসের আলোকে তৎকালীন খ্রিষ্টানদের সেসব প্রশ্নের ব্যবচ্ছেদ করেছেন তাঁর ‘আল জাওয়াবুস সাহীহু লিমান বাদ্দালা দ্বীনাল মাসীহ’ বইতে। বক্ষ্যমাণ বইটি সেটিরই সংক্ষিপ্ত বঙ্গানুবাদ। ধ্রুব সত্যের বিপরীতে পলকা প্রশ্ন ও তর্ককে এক নিমিষে ধূলিসাৎ করতে বইটি অনবদ্য ভূমিকা রাখবে, ইনশাআল্লাহ।
Tk.
1200
479
Tk.
250
150
Tk.
636
464
Tk.
200
148
Tk.
230
173
Tk.
387
286
Tk.
500
375
Tk.
320
288
Tk.
3040
1672
Tk.
80
59