আল্লাহ যেসব অপূর্ব সৌন্দর্যময় গুণের মাধ্যমে নিজের পরিচয় দিয়েছেন, সেগুলোর অগ্রগণ্য একটি “আর-রাহমান”। তিনি অসম্ভব মায়াময়, অকল্পনীয় রহমতের ধারক। তাঁর দয়া সমস্ত সৃষ্টির উপর পরিব্যাপ্ত। এই দয়া ছাড়া কেউ বাঁচতে পারে না। আল্লাহর নামের এই গুণ যেমন তাঁর সমস্ত সৃষ্টির জন্য নিবেদিত, তেমনি ইসলামের শিক্ষাও এই নামের গুণের মাধ্যমে দিতে হবে। “ইসলামী শিক্ষা ও রহমত” সবসময় একত্রে থাকবে। তবেই এটা হবে আল্লাহর পদ্ধতিতে দ্বীনী শিক্ষা। “আল-কুরআন” আর-রাহমানের বাণী। তাই, আল্লাহর এই কুরআনের সমস্ত শিক্ষাও তাঁর রহমতের বিচ্ছুরিত নূর। তাই জান্নাতের অপূর্ব রূপের নেয়ামত যেমন তাঁর রহমত, তেমনি জাহান্নামের শাস্তির বর্ণনাও তাঁর রহমতের উৎস হতে পারে; আর এটা কেবল তাঁর পক্ষেই সম্ভব! আল-কুরআন যে ভাষার বিস্ময় ও হেদায়াতের প্রজ্ঞায় এতোটা সুশৃঙ্খল ও বিস্ময়কর কিতাব, তা সূরা আর-রাহমানের শৈল্পিক বিস্ময়ের তাদাব্বুরের মাঝে ডুব দিলে বিস্ময়ে থ না হয়ে পারা যায় না!
Tk.
550
501
Tk. 60
Tk.
100
70
Tk.
250
160
Tk.
260
156
Tk.
175
143
Tk.
60
45
Tk.
120
72
Tk. 450
Tk.
240
180
Tk.
250
154