+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
যুদ্ধকালীন সংকটে প্রতিটি দেশ যেভাবে তার নাগরিকদের সুরক্ষা ও নিরাপত্তা দিয়ে থাকে, ফিতনার ঘনঘটা দেখা দিলে সূরা কাহফও মুমিনদেরকে ঠিক সেভাবেই সুরক্ষা দেয়। বাতলে দেয় ফিতনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সঠিক পথ ও পন্থা। সূরা কাহফ ঈমানকে শক্তিশালী ও পূর্ণ করার পাশাপাশি সংরক্ষণের উপায়ও বাতলে দেয়। এই সূরাতে মানুষের মৌলিক শক্তিমত্তার তিনটি শাখা (ইলম, অর্থ-সম্পদ এবং ক্ষমতা ও রাজত্ব) তুলে ধরা হয়েছে। এটা এমন ইলম যা সৎপথে পরিচালনা করে, এমন সম্পদ যা সৎপথে চলতে সহায়ক হয় আর এমন রাজত্ব যা সৎপথের অভিযাত্রাকে নিরাপদ ও সংরক্ষিত রাখে। কারণ, দ্বীনের ওপর টিকে থাকতে এসবের কোনো বিকল্প নেই। সত্যি বলতে শুধু ব্যক্তিমানুষ না, গোটা একটি সভ্যতার সাফল্যও মূলত এই নিয়ামকগুলোর ওপর নির্ভরশীল। মানব সভ্যতার শৌর্যবীর্য ও শক্তিমত্তার প্রধান এই তিন উপলক্ষই আবার নিদারুণ দুর্বিপাক আর পরীক্ষার ক্ষেত্র তথা ফিতনার উর্বর ভূমি। মুমিনমাত্রই পার্থিব জীবনে নানা বিপদাপদের আঘাত আর শত্রুপক্ষের বিষাক্ত দুরভিসন্ধির শিকার হয়ে থাকে। পাশাপাশি নিজের নানাবিধ দুর্বলতা, হতাশা আর অবসাদ তো রয়েছেই। জীবনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে এঁটে বসা ফিতনার এসব বজ্র আঁটুনি থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হলো ওহির আলোকশক্তিকে আঁকড়ে ধরা। অর্থাৎ কুরআনের নূরানি শক্তিতে বলিয়ান হয়ে উঠা। আর তা রয়েছে সূরা কাহফে। এটি আপনাকে ফিতনার ঘনঘটা থেকে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা দিতে সক্ষম। পাঠক, বক্ষ্যমাণ বইটিতে আপনি খুঁজে পাবেন সূরা কাহফের সেই মুক্তির মশাল, যার সাহায্যে মুক্তি পাবেন যাবতীয় ফিতনা থেকে।
Tk.
320
250
Tk.
70
53
Tk.
240
149
Tk.
350
263
Tk.
160
112
Tk.
280
204