ঈমানী শক্তি, দ্বীনি আবেগ, নৈতিকতা ও উৎকর্ষ এবং জ্ঞান ও কর্মগত সেবার দিক থেকে ইসলামের রয়েছে তিনটি ধারাবাহিক ‘খাইরুল কুরুন’ তথা উত্তম যুগ। আর তা হল সাহাবা, তাবি’ঈন, তাবে-তাবি’ঈনের যুগ। এই তিনিটি সময়ে মুসলিমরা জ্ঞান চর্চা, আধ্যাত্মিক উৎকর্ষতা, পার্থিব অর্জন ও সফলতার চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছে যায়। এর পরে যে উন্নতি ও উৎকর্ষ মুসলিমরা অর্জন করে তা কেবল সভ্যতারুপী প্রাসাদের বাহ্যিক রুপ ও অলংকার। বিভিন্ন জীবনীভিত্তিক কিতাবে রাসূলের সীরাহ এবং সাহাবীদের জীবনিই বেশী প্রাধান্য পেয়ে থাকে সাধারণত। তাই সাহাবীদের পরের শ্রেষ্ঠ প্রজন্ম তাবি’ঈদের নিয়ে আলোচনার যথেষ্ট জায়গা আছে বলে প্রতীয়মান হয়। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ছাত্র ছিলেন সাহাবারা, আর সাহাবাদের সরাসরি ছাত্র ছিলেন তাবি’ঈরা। উম্মাহর এই মহান প্রজন্মে ক্ষুরধার আলেম যেমন রয়েছেন, তেমনি রয়েছেন আবেদ, আল্লাহর পথের মুজাহিদ, নেতা। এসব শ্রেষ্ঠ মানুষদের কাছ থেকে আমরা অবশ্যই ঈমানের কিছু আঞ্জাম পেতে পারি। আরো কিছুটা আল্লাহর দ্বীনের, রাসূলের আদর্শের কাছাকাছি যেতে পারি। আর তাই সাহাবাদের নিয়ে আসহাবে রাসূলের জীবনকথার সফল রচনার পর ড.আব্দুল মাবুদ স্যার রচনা করেছেন চার খণ্ডের আরেকটি অসাধারণ কিতাব ‘তাবি’ঈদের জীবনকথা’।
Tk.
100
70
Tk.
120
60
Tk.
180
126
Tk.
165
115
Tk.
150
82
Tk.
130
116
Tk.
460
345
Tk.
60
33