তাক্বওয়ার গুরুত্ব যে কত ব্যাপক তা বলে বুঝানো হয়ত কঠিন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ’লা তার কালাম মহা গ্রন্থ আল কুরআন দিয়েছেনই মুত্তাক্বীদের হেদায়েতের জন্য। এমনকি ইবাদতের ক্ষেত্রেও আল্লাহ তাআ’লা বিধান প্রনয়ণ করে এর কারণ হিসাবে উল্লেখ করেছেন যেন আমরা মুত্তাক্বী হতে পারি, আল্লাহ তাআ’লা বলেন, হে ঈমানদারগণ! তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হল, যেমন তোমাদের পূর্ববর্তী উম্মতের উপর ফরয করা হয়েছিল। যাতে তোমরা পরহেযগার(মুত্তাক্বী) হতে পার। (কুরআনুল কারীম ২/১৮৩) আল্লাহ তাআ’লা চান আমরা যেন মুত্তাক্বী তথা আত্মসংযমী, পরহেজগার হই, প্রকাশ্য এবং গোপনে তার বিধানগুলো মেনে চলি, সর্বাবস্থায় তাকে ভয় করে চলি, এমন সম্প্রদায়ের মত না হই যারা প্রকাশ্যে ভালো সাজে অথচ গোপনে আল্লাহকে ভয় করে না, তার বিধানের তোয়াক্কা করে না, এমন লোকদের তিহামা(মক্কা ও ইয়ামানের মধ্যবর্তী এক বিশাল লম্বা শ্রেণীবদ্ধ) পর্বতমালার সমতুল্য নেক আমলসমূহও মহামহিম আল্লাহ বিক্ষিপ্ত ধূলিকণায় পরিণত করবেন। তাদের আমল তাদের কোনোই কাজে আসবে না (ইবনে মাজাহ- ৪২৪৫, হাদিসের মান- সহিহ) আল্লাহ তাআ’লা আমাদের প্রকাশ্য এবং গোপনে তার তাক্বওয়া অবলম্বনের তাওফিক দান করুন। বক্ষমান গ্রন্থটিতে তাক্বওয়া বিষয়ে বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে, আশা করি বইটা পাঠকদের জন্য বেশ উপকারী হবে, তাদের তাক্বওয়ার লেভেল কিছুটা হলেও উঁচু করবে ইন শা আল্লাহ।
Tk.
230
165
Tk.
125
92
Tk.
240
168
Tk.
407
297
Tk. 220
Tk.
112
83
Tk.
380
285
Tk.
160
131
Tk.
125
94
Tk.
135
111
Tk.
560
420