+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
ঈসা আ. পৃথিবী থেকে চলে যাওয়ার কয়েকশ বছর হয়ে গেল। পুরো পৃথিবীকে ঘিরে নিয়েছে নিকষ অন্ধকার। বায়তুল্লাহতে স্থান পেয়েছে মূর্তি! মহান পরওয়ারদেগারের উপাসনা করার মত কেউ নেই পুরো পৃথিবীতে। তখন মা আমেনার কোলজুড়ে নেমে এলো একটি আলোর রেখা। নিকষ অন্ধকারে তিনি জ্বালিয়ে দিলেন আলোর বাতি। কিন্তু অন্ধকারে খেই হারিয়ে ফেলা মক্কার মুশরিকরা তাঁর দাওয়াত কবুল করলো না। শুরু হল তাঁর উপর অত্যাচার; কিন্তু তিনি দমে যাওয়ার পাত্র নয়। আল্লাহর বাণী প্রচার করতে থাকলেন নির্বিরাম। কিন্তু তাদের অত্যাচারে একপর্যায়ে হিজরত করে মদিনায় চলে যান। এরপর রচিত হয়েছে ইতিহাস। মদিনা থেকে ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়েছে ইসলামের আলো পুরো পৃথিবীতে। তৎকালীন পৃথিবীর পরাশক্তি রোম এবং পারস্য মুসলমানদের কাছে মাথানত করতে বাধ্য হয়েছে। একপর্যায়ে আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দিয়ে স্পেনে গিয়ে আছড়ে পড়েছে ইসলামের বিজয়রথ। মদিনায় হিজরতের ত্রিশ বছরের মাথায় উমর রা. অর্ধপৃথিবী শাসন করেছেন। এভাবে কেটেছে কয়েকশ বছর। আমাদের গাফলতির কারণে কাফেররা মাঝে মাঝে আমাদের উপর প্রাধান্য লাভের চেষ্টা করেছে; কিন্তু বারবার মুহাম্মাদ বিন কাসিম, কুতায়বা বিন মুসলিম, নুরুদ্দিন জঙ্গি, সালাহ উদ্দিন আইয়ুবি, রুকনুদ্দিন বাইবার্স আর সুলতান মুহাম্মদ ফাতিহদের তরবারি গর্জে উঠেছে। কামাল আতাতুর্কের গাদ্দারির মাধ্যমে উসমানি খেলাফত বিলুপ্ত হয়। এরপর থেকে মুসলমানরা পৃথিবীতে মার খেয়েই যাচ্ছে। পবিত্র ভূমি বায়তুল মাকদিস পুনরায় অভিশপ্ত ইয়াহুদিরা নব্বই বছর থেকে দখল করে আছে। আফগান, ইরাক, ফিলিস্তিন, কাশ্মির, আরাকান, সিরিয়া, মিশর এবং বসনিয়ায় মুসলিমদের কচুকাটা করা হচ্ছে! মুসলমান মা-বোনদের আর্তচিৎকারে খোদার আরশ কেঁপে উঠছে! কিন্তু আমাদের আয়েশের ঘুম থেকে জাগাতে পারে না! আমরা ছিলাম পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ জাতি। কেন আমরা এখন সবচেয়ে অসহায় জাতিতে পরিণত হলাম? যে জাতির সামনে রোম এবং পারস্যের মত পরাশক্তি লুটিয়ে পড়েছিল, সে জাতি আজকে কেন গুটিকয়েক অভিশপ্ত ইয়াহুদির হাতে যুগের পর যুগ মার খেয়েই যাচ্ছে? আমরা কি আবার আমাদের আগের অবস্থায় ফিরে যেতে পারব? যেতে হলে কী করতে হবে আমাদের? জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে শায়খ আলি তানতাবি রাহ.’র অশ্রুমাখা লেখাগুলো।
Tk. 120
Tk.
246
182
Tk.
545
491
Tk.
240
144
Tk.
668
494
Tk.
3600
3420
Tk.
120
66
Tk.
300
246
Tk.
270
240
Tk.
200
150
Tk.
290
139