ধার করা সময় , ধার করা জগৎ আর ধার করা চোখ থেকে মুক্তির কথা বলেন মুসা আল হাফিজ। সময়কে নিজের করা, নিজের জগৎকে নিজস্ব করা এবং দেখার দৃষ্টিকে স্বাধীন করা তার অভিপ্রায়। সেই অভিপ্রায় শব্দ-বাক্যের প্রগাঢ় বন্ধনে উপস্থাপিত হয়েছে উত্তরাধুনিক শরাবের পেয়ালায়। লেখকের অনুভবের তীক্ষ্ম ও তীব্র উচ্চারণগুলো রহস্যময় উপস্থাপনে সজ্জিত হয়েছে এ গ্রন্থে। মানুষের একান্ত ভেতরের মানুষকে তিনি যেমন দেখতে চেয়েছেন, তেমনি বাইরের ; নিকট ও সুদূরের আকার , প্রকার ও বিকারসমূহকে দেখেছেন নানাভাবে। এ বই জীবনের ঝড়ের ভেতর অপূর্ণ রাস্তার ভ্রান্তি ও জটিলতার প্রতি যেমন ইঙ্গিত করে, তেমনি বলে দেয় একটি পূর্ণ রাস্তা গন্তব্যে গেছে বলেই আপনি গন্তব্যে যেতে পারবেন না।আপনাকে লক্ষ্যে উপনীত হতে হলে চলতে হবে পথ। সেই পথচলার প্রদীপ ও প্রাণশক্তি জোগান দিতে চায় এই বই! এ গ্রন্থে সমাজ ও বাস্তবতার নানামুখী ব্যবচ্ছেদ রয়েছে। আবার এতে আছে জীবনকে সজ্জিত করার জন্য বিচিত্র রসদে পূর্ণ কথামালার বুনন।দর্শনের উপর নির্ভরশীল উদ্দেশ্যমূলক ক্ষুদ্র গল্প, কাব্যগন্ধী বাক্য, প্রবচন, কাল্পনিক সফরনামা, মানসিক সাক্ষাৎকার, অনুপস্থিত মনীষীর সাথে চিন্তার বিনিময় কিংবা ক্ষুদ্রদেহের কথিকার উপর ভর করে লেখক এই গ্রন্থে নির্মাণ করেছেন জাগতিক চিন্তার এমন এক সড়ক, যা পাঠককে মহাজাগতিক সত্যের অভিযাত্রী বানাতে চায়।
Tk.
170
93
Tk.
67
48
Tk.
50
35
Tk.
300
170
Tk.
300
219
Tk.
270
162
Tk.
448
367
Tk.
400
336
Tk.
40
26
Tk.
375
281
Tk.
1180
900