+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
ইসলাম, মুসলমান, মনুষ্যত্ব ও মানবতার শত্রুরা জগদ্বিখ্যাত বীর সুলতান মাহমুদের ভারত বিজয়কে ভারত আক্রমণ’ বা ‘সােমনাথ-মন্দির লুণ্ঠন’ এবং তাঁকে লুটেরা’ বলে অভিহিত করলেও আমরা আমাদের ধর্ম, কৃষ্টি ও সমাজের প্রতি দায়িত্বশীল মুসলমানরা তাকে ভারতে মুসলমানদের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠাকারী মহান গাজি বা বীর বলে অভিহিত করে থাকি এবং এ ঘটনাকে আমরা একজন গাজি ও বীরের রাজনৈতিক মিশন বলে অভিহিত করি। এর কৈফিয়ত-স্বরূপ আমরা এতটুকুই বলতে পারি যে, আমরা মুসলমানরা দর্পণের সামনে দাঁড়িয়ে আমাদের শত্রুদের চেহারা দেখি না ; এবং আমরা আমাদের শত্রুদের চোখ ও অভিজ্ঞতা দিয়ে জীবনকেও দেখি না, জগৎকেও দেখি না, তাই আমরা তাদের অনুভূতি ও তাদের ভাষায় কথা বলি না বা সেই মতে কোনাে ঘটনার মূল্যায়নও করি না। সুতরাং সুলতান মাহমুদকে আমরা তথাকথিত ‘লুটেরা’, লুণ্ঠনকারী’ বা আক্রমণকারী’ বলে অভিহিত করি না। আমরা তাঁকে, সিন্ধুবিজয়ী বীর মুহম্মদ ইবনে কাশিমের পরে ভারতে বা উপমহাদেশে মুসলমানদের দ্বিতীয় রাজনৈতিক মিশন পরিচালনাকারী মহান বীরসেনানী ও গাজি বলে অভিহিত করি। কেননা, ভারতে মুসলমানদের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার পথ তারাই পরিষ্কার করে গিয়েছেন। ধর্ম, ইতিহাস ও ঐতিহ্যগত দিক থেকে তাঁরা মুসলমানদের পূর্বসূরি। তাই এতে আঞ্চলিক, জাতিগত ও ভৌগােলিক সীমারেখার ঊর্ধ্বে দেশীয় শত্রুদের চেয়ে তথাকথিত ‘বিদেশি মুসলমানরাই আমাদের পরম আপনজন। মনে রাখতে হবে যে, বাবরি মসজিদ ধ্বংসকারী ও মুসলমানদের ইতিহাস-ঐতিহ্য বিনাশকারী ঘৃণিত শত্রুদের দেশি-বিদেশি কোনাে সহযােগী ও তাদের মিত্ররা কখনােই মুসলমানদের বন্ধু এবং আপনজন বলে বিবেচিত হতে পারে না। সুতরাং তারা সর্বত্থায় পরিত্যাজ্য এবং তাদের কৃত ঐতিহাসিক মূল্যায়ন-যা কিনা ইসলাম, মুসলমান, মনুষ্যত্ব ও মানবতার পরিপন্থী-তা সর্বৰ্থায় ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যানের যােগ্য। সেক্ষেত্রে মুসলমানদের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তাচেতনাজাত উপলব্ধিই একমাত্র কাম্য।
Tk.
530
474
Tk.
350
263
Tk.
500
375
Tk.
650
488
Tk.
180
148
Tk.
300
225
Tk.
700
406
Tk.
490
343
Tk.
440
330