একবিংশ শতাব্দিতে এসে পশ্চিমা বিশ্বে ইসলামোফোবিয়া কমেনি, ক্রমশ বেড়েই চলেছে। কয়েক শতাব্দি ধরে এক্ষেত্রে অন্যতম নিয়ামক ভূমিকা পালন করেছে প্রাচ্যবিদ্যা। রচনা—গবেষণার নাম করে ইসলাম ও নবীজীকে নিয়ে মিথ্যাচার, বিকৃতি ও ঘৃণার সয়লাব ঘটিয়ে দিয়েছে প্রাচ্যবিদরা। বিস্ময়কর হলেও সত্যÑ ইসলাম সম্পর্কে অমুসলিম প্রাচ্যবিদদের রচনার সংখ্যা লাখেরও কাছাকাছি। কুরআন—হাদীস—সীরাত—ফিকহসহ ইসলামী প্রতিটি শাস্ত্রে রয়েছে তাদের বিপুল রচনাকর্ম। প্রাচ্যবিদ্যার প্রভাব শুধু পশ্চিমা বিশ্বেই সীমাবদ্ধ নয়, এতে প্রবলভাবে আক্রান্ত হয়েছে মুসলিম বিশ্বও। মুসলিম পরিবারে জন্ম নেয়া বহু সন্তান ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞানলাভ করেছে প্রাচ্যবিদদের মিথ্যাচারী আয়নায়। ইসলাম সম্পর্কে বিকৃতি ও ঘৃণার চাষাবাদে প্রধানত তৎপর ছিল বৃটিশ প্রাচ্যবিদরা। পাঠকের হাতে থাকা গ্রন্থটি মূলত মাস্টার্সের একটি সন্দর্ভপত্র। প্রাচ্যবিদ্যার জন্ম, বৃটেনে প্রাচ্যবিদ্যার বিকাশ, লক্ষ্য—উদ্দেশ্য এবং কর্মপন্থা নিয়ে বিশদ আলোচনা এসেছে এখানে। বিশেষভাবে তিন বৃটিশ প্রাচ্যবিদ- টমাস কার্লাইল, টমাস আর্নল্ড এবং আলফ্রেড গিয়োম সীরাতশাস্ত্রে যে মিথ্যাচারগুলো করে গেছেন, সেসবের প্রামাণ্য উত্তর দেয়া হয়েছে গ্রন্থটিতে।
Tk.
320
237
Tk.
290
200
Tk.
200
110
Tk.
200
110
Tk.
250
205
Tk.
200
110
Tk.
1800
1080
Tk.
100
75
Tk.
75
56
Tk. 260
Tk.
300
246
Tk.
140
112